ঢাকা, শনিবার ২০, এপ্রিল ২০২৪ ১৬:৩৪:১০ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
হাসপাতালের কার্ডিয়াক আইসিইউ পুড়ে ছাই, রক্ষা পেল ৭ শিশু সবজির বাজার চড়া, কমেনি মুরগির দাম সারা দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনের শাক-সবজি উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি শিশু হাসপাতালের আগুন সম্পূর্ণ নিভেছে

আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস আজ

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৪৩ এএম, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ রবিবার

আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস আজ। প্রতি বছরের মতো এবারও বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাংলাদেশেও গুরুত্বের সঙ্গে দিবসটি উদযাপন করা হবে। দিবসটি উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।

প্রতি বছর একটি বিশেষ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সে বছর সাক্ষরতা দিবস পালন করা হয়। এবারের প্রতিপাদ্য 'বহুভাষায় সাক্ষরতা, উন্নত জীবনের নিশ্চয়তা'।

দেশে বর্তমানে জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৮০ লাখ। সরকারি হিসাবে এদের মধ্যে প্রায় ৭৪ শতাংশ মানুষ সাক্ষর। বাকি ২৬ শতাংশ বা ৪ কোটি ৩৮ লাখ ৮০ হাজার মানুষ এখনও নিরক্ষর। যদিও বেসরকারি হিসাবে সাক্ষরতার হার ৬৫ শতাংশের বেশি নয়।

আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন।

৮ সেপ্টেম্বর ইউনেস্কো কর্তৃক আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় ১৯৬৫ সালের  ১৭ নভেম্বর। এর প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে ব্যক্তি, সম্প্রদায় ও সমাজে সাক্ষরতার গুরুত্ব তুলে ধরা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দিবসটি পালন করা হয়।

সাক্ষরতা আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত মানবীয় অধিকার হিসেবে বিশ্বে গৃহীত হয়ে আসছে। এটি ব্যক্তিগত ক্ষমতায়ন এবং সামাজিক ও মানবীয় উন্নয়নের হাতিয়ার হিসেবে গ্রহণযোগ্য। এমনকী শিক্ষার সুযোগের বিষয়টি পুরোপুরি নির্ভর করে সাক্ষরতার ওপর।

সাক্ষরতা মৌলিক শিক্ষার ভিত্তি হিসেবেও কাজ করে। দারিদ্র্য হ্রাস, শিশু মৃত্যু রোধ, সুষম উন্নয়ন এবং শান্তি ও সমৃদ্ধি বিকশিতকরণের ক্ষেত্রেও সাক্ষরতা প্রয়োজনীয় হাতিয়ার হিসেবে গণ্য হয়। মূল কথা সবার জন্য শিক্ষা। এ স্লোগান বাস্তবায়ন করতে সাক্ষরতাকে ভিত্তি হিসেবে মনে করার পেছনে যথেষ্ট কারণ রয়েছে।  একটি মানসম্মত মৌলিক শিক্ষা মানুষকে সাক্ষরতা ও দক্ষতার সঙ্গে তৈরি করতে সহায়তা করে।

সাক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন মা-বাবা তাঁদের সন্তানদের বিদ্যালয়ে প্রেরণে উৎসাহিত হন, অব্যাহত শিক্ষায় নিজেকে প্রবেশ করতে উৎসাহ পান এবং উন্নয়নের দিকে দেশকে ধাবিত করার ক্ষেত্রে সচেষ্ট ও সরকারকে চাপ প্রয়োগে সাহায্য করে থাকেন।