এবারের বাজেটে মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বৃদ্ধি
অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ০১:০১ এএম, ১৪ জুন ২০১৯ শুক্রবার
প্রস্তাবিত ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা বাড়ানো হয়েছে। দেশের প্রায় এক-চতুর্থাংশ পরিবারকে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসুচির আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে।
২০১৯-২০ অর্থবছরে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে মোট ৭৪ হাজার ৩৬৭ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে যা বাজেটের ১৪ দশমিক ২১ শতাংশ এবং জিডিপির ২ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
সামাজিক সুরক্ষা খাতের আওতায় মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা দেওয়া হয়। এবারের বাজেটে এই খাতের আওতা আরও বাড়ানো হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক সম্মানী ভাতা ১০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ১২ হাজার টাকা করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে এ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। নির্বাচনী ইশতেহার, ২০১৮ এর অঙ্গীকার অনুযায়ী আগামী ৫ বছরে এ খাতে বরাদ্দ দ্বিগুণ করা হবে।
চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বাজেট বরাদ্দ ছিল ৬৪ হাজার ৪০৪ কোটি টাকা। সকল প্রতিবন্ধীকে সহায়তার পাশাপাশি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কল্যাণে নানা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
প্রস্তাবিত বাজেটে বয়স্ক ভাতাভোগীর সংখ্যা ৪০ লাখ থেকে বাড়িয়ে ৪৪ লাখ জনে বৃদ্ধি। বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা মহিলা ভাতাভোগীর সংখ্যা ১৪ লাখ থেকে বাড়িয়ে ১৭ লাখ।
সকল অস্বচ্ছল প্রতিবন্ধীদের ভাতা দেওয়ার লক্ষ্যে ভাতাভোগীর সংখ্যা ১০ লাখ হতে ১৫ লাখ ৪৫ হাজারে বৃদ্ধি করা হবে।
প্রতিবন্ধীদের ছাত্র-ছাত্রী উপবৃত্তির সংখ্যা ৯০ হাজার থেকে বৃদ্ধি করে ১ লাখে বৃদ্ধি। উপবৃত্তির হার বাড়িয়ে প্রাথমিক স্তরে ৭০০ টাকা হতে বাড়িয়ে ৭৫০ টাকায়, মাধ্যমিক স্তরে ৭৫০ থেকে বাড়িয়ে ৮০০ টাকা এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে ৮৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯০০ টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে।
হিজরাদের জীবনমানের উন্নয়ন কর্মসূচির উপকারভোগীর সংখ্যা ৬০০০ জনে উন্নীত করা, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর উপকারভোগীর সংখ্যা ৬৪ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৮৪ হাজারে উন্নীত করা।
ক্যান্সার, কিডনি, লিভার সিরোসিস, স্টোকে প্যারালাইজড ও জন্মগত হৃদরোগীর আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির উপকারভোগীর সংখ্যা ১৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৩০ হাজারে বৃদ্ধি করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
চা শ্রমিকদের উপকারভোগীর সংখ্যা ৪০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৫০ হাজার, মাতৃত্বকালীন ভাতাভোগীর সংখ্যা ৭ লাখ থেকে বাড়িয়ে ৭ লাখ ৭০ হাজার এবং ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তার আওতায় ভাতাভোগীর সংখ্যা ২ লাখ ৫০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ২ লাখ ৭৫ হাজার করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির কার্যকারিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে সঠিক উপকারভোগী নির্বাচন নিশ্চিত করার উপর জোর দেয়া হয়েছে। এ জন্য সকল কর্মসূচির তথ্যভাণ্ডার প্রস্তুত এবং ভাতাভোগীর নিকট সরকারি কোষাগার থেকে জি-টু-পি পদ্ধতিতে অর্থপ্রেরণ করা হচ্ছে।
- ভৈরবে বোরো ধানের বাম্পার ফলন
- রোববার যেসব এলাকায় ব্যাংক বন্ধ থাকবে
- কোলে চড়ে ভোট দিলেন বিশ্বের সবচেয়ে খর্বকায় নারী
- সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের রহস্য ফাঁস
- নিয়োগ দেবে হীড বাংলাদেশ, যারা আবেদন করবেন
- অন্দরে সবুজের ছোঁয়া, গরমে মিলবে স্বস্তি
- কুমিল্লায় সূর্যমুখী চাষে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে
- যুদ্ধ কোনো সমাধান দিতে পারে না, এটা বন্ধ হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী
- ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে সন্তানকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিলেন মা
- বিরল এক মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী হলো দেশ
- কাপ্তাই হ্রদে ৩ মাস মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা শুরু
- পার্টিতে পূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে : রওশন এরশাদ
- বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস আজ
- আরও ৩ দিন হিট অ্যালার্ট জারি
- গরমে শিশু ও নবজাতকের যত্ন কীভাবে নিবেন
- খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ আরো বাড়ল
- ২৯ ফেব্রুয়ারি বা লিপ ইয়ার নিয়ে ১০টি মজার তথ্য
- জমজমাট ফুটপাতের ঈদ বাজার
- দেশে ধনীদের সম্পদ বাড়ছে
- এবার বাংলা একাডেমি গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার পাচ্ছেন যারা
- গুলবদন বেগম: এক মুঘল শাহজাদির সাহসী সমুদ্রযাত্রার গল্প
- বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা
- যে বিভাগে বিচ্ছেদের হার বেশি
- ৭ই মার্চ পরিস্থিতি, কেমন ছিলো সেই দিনটি
- ঘরের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
- শেখ মুজিবের ৭ই মার্চের ভাষণের নেপথ্যে
- সদরঘাট ট্র্যাজেডি: সপরিবারে নিহত সেই মুক্তা ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা
- দিনাজপুরে ব্যাপক পরিসরে শিম চাষের লক্ষ্য
- জিমন্যাস্টিকসে শিশু-কিশোরদের উৎসবমুখর দিন
- শবে বরাত যেভাবে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে উৎসবে পরিণত হলো