ঢাকা, মঙ্গলবার ২৩, এপ্রিল ২০২৪ ২০:৫৮:৪১ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
‘পদ্মশ্রী’ গ্রহণ করলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা কাতার-বাংলাদেশ ১০ চুক্তি-সমঝোতা সই কয়েক ঘণ্টায় ৮০ বারেরও বেশি কেঁপে উঠল তাইওয়ান ঢাকা থেকে প্রধান ১৫টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়ল মাকে অভিভাবকের স্বীকৃতি দিয়ে নীতিমালা করতে হাইকোর্টের রুল আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি : শেখ হাসিনা নতুন করে ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি

এমপিদের শপথ গ্রহণ: বৈধতা চ্যালেঞ্জে রিটের শুনানি বুধবার

| উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০২:২০ পিএম, ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ মঙ্গলবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

দশম জাতীয় সংসদ না ভেঙে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ীদের শপথ গ্রহণের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের শুনানির জন্য বুধবার দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।

মঙ্গলবার বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও মো. আশরাফুল কামালের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন।

গত ৮ জানুয়ারি সংবিধান অনুসারে দশম জাতীয় সংসদ না ভেঙে দিয়ে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ীদের নেয়া শপথের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে জাতীয় সংসদের স্পিকার, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে আইনি নোটিশ দেয়া হয়। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. তাহেরুল ইসলাম তাওহীদের পক্ষে নোটিশটি দেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন। নোটিশে বলা হয়, সংবিধানের ১২৩(৩) অনুচ্ছেদে সংসদ ভেঙে দিয়ে পুনরায় সংসদ সদস্যদের শপথ অনুষ্ঠিত হওয়ার বিধান রয়েছে। কিন্তু সে অনুচ্ছেদ প্রতিপালন না করে পুনরায় সংসদ সদস্যরা শপথ নেয়ায় বর্তমানে দুটি সংসদ বহাল রয়েছে, যা সংবিধান পরিপন্থী।

পরবর্তিতে আইনি নোটিশের জবাব না পাওয়ায় গতজাল সোমবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন এ রিট দায়ের করেন।

প্রসঙ্গত, গত ৩ জানুয়ারি নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যরা স্পিকার স্পিকার শিরীন শারমীন চৌধুরীর কাছে শপথ গ্রহণ করেন। এরপর ৭ জানুয়ারি বিকেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের কাছে শপথ নেন নতুন মন্ত্রিসভার ৪৭ সদস্য। নিয়মানুযায়ী প্রথমে প্রধানমন্ত্রী এবং পরে পর্যায়ক্রমে মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীরা শপথ নেন।