ছাত্রীদের যৌন হয়রানি: শিক্ষক ফেরদৌসের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য হয়নি
নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ০৭:৪৬ পিএম, ৮ জানুয়ারি ২০১৯ মঙ্গলবার
ছবি: সংগৃহীত
ছাত্রীদের যৌন হয়রানি করার মামলায় বেসরকারি আহসানউল্লাহর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মাহফুজুর রশিদ ফেরদৌসের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ হয়নি।
মঙ্গলবার মামলাটি সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন কোনো সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে হাজির হননি। এজন্য ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক খাদেমুল কায়েশ আগামী ১০ মার্চ পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ ধার্য করেন।
মামলাটিতে এখন পর্যন্ত চার্জশিটভুক্ত ২৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন ট্রাইব্যুনাল।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৩০ এপ্রিল যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলে ক্লাস বর্জন করে আন্দোলন শুরু করে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনে স্থবির হয়ে পড়ে বিশ্ববিদ্যালয়। পরে অভিযুক্ত শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কর্তৃপক্ষের ঘোষণাকে প্রত্যাখান করে চার দফা দাবি নিয়ে আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। বেশ কয়েক বছর ধরে মৌখিক ও লিখিত অভিযোগ করে আসছিলেন নিপীড়নের শিকার শিক্ষার্থীরা। ওই অভিযোগে ৪ মে রাতে আসাদদৌলাহ আল সায়েম নামে এক শিক্ষার্থী নারী ও শিশু নির্যাতন মদন আইনের ১০ ধারায় একটি মামলা করেন।
ওই বছরের ৩০ জুলাই নারী সহায়তা ও তদন্ত বিভাগে কর্মরত পুলিশের এসআই আফরোজ আইরিন কলি আসামি মাহফুজুর রশিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর ৩ নভেম্বর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে বিচার শুরু হয়।
২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯ এর ৪(খ) ধারায় শিক্ষার্থীদের ধর্ষণের চেষ্টা এবং ১০ ধারায় যৌন নিপীড়নের অভিযোগে এবং ২০১২ সালের পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের ৮ ধারা ও ১৯৮০ সালের পাবলিক পরীক্ষা (অপরাধ) আইনের ৯ (খ) ধারায় এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় চার্জশিট দাখিল করা হয়।
২০১৬ সালের ৪ মে রাতে আহসানউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগের শিক্ষককে তার নিজ বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন তাকে দুই দিনের দিনের রিমান্ডে দেয় আদালত। রিমান্ড শেষে ৭ মে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেত অভিযুক্ত শিক্ষক মাহফুজুর ফেরদৌস রশিদ। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। পরবর্তীতে মামলাটিতে হাইকোর্ট থেকে জামিন নেন তিনি। এরপর ট্রাইব্যুনালে হাজির না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
-জেডসি
- ‘পদ্মশ্রী’ গ্রহণ করলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
- কেউ হিট স্ট্রোক করলে কী করবেন?
- সালমান আমার জীবন: ঐশ্বরিয়া
- দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে যশোর-চুয়াডাঙ্গা
- গোপালগঞ্জে সবজি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৩৮ হাজার ৭০০ মেট্রিক টন
- দিনাজপুরে সজনের ডাটার বাম্পার ফলন
- জয়পুরহাটে পাকিস্তানী হানাদাররা প্রথম গণহত্যা শুরু করে ২৫ এপ্রিল
- কাতার-বাংলাদেশ ১০ চুক্তি-সমঝোতা সই
- বিদ্যুৎ উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
- কয়েক ঘণ্টায় ৮০ বারেরও বেশি কেঁপে উঠল তাইওয়ান
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কাতারের আমির
- কেএনএফের আরও ৩ নারী সহযোগী গ্রেপ্তার
- ঢাকায় কাতারের আমির, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক আজ
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়ল
- মাকে অভিভাবকের স্বীকৃতি দিয়ে নীতিমালা করতে হাইকোর্টের রুল
- খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ আরো বাড়ল
- ২৯ ফেব্রুয়ারি বা লিপ ইয়ার নিয়ে ১০টি মজার তথ্য
- জমজমাট ফুটপাতের ঈদ বাজার
- জাপার সভায় গান গাইলেন রওশন এরশাদ
- দেশে ধনীদের সম্পদ বাড়ছে
- এবার বাংলা একাডেমি গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার পাচ্ছেন যারা
- গুলবদন বেগম: এক মুঘল শাহজাদির সাহসী সমুদ্রযাত্রার গল্প
- বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা
- যে বিভাগে বিচ্ছেদের হার বেশি
- রোমান্টিক যুগের অন্যতম কবি জন কিটস
- ৭ই মার্চ পরিস্থিতি, কেমন ছিলো সেই দিনটি
- ঘরের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
- সদরঘাট ট্র্যাজেডি: সপরিবারে নিহত সেই মুক্তা ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা
- শেখ মুজিবের ৭ই মার্চের ভাষণের নেপথ্যে
- দিনাজপুরে ব্যাপক পরিসরে শিম চাষের লক্ষ্য