ঢাকা, শুক্রবার ২৯, মার্চ ২০২৪ ১৮:২৬:৩৬ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
টাঙ্গাইলে শাড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁতীরা রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম সেতু থেকে খাদে পড়ে বাসে আগুন, নিহত ৪৫ রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম ঈদযাত্রা: ৮ এপ্রিলের ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে আজ বিশ্বে প্রতিদিন খাবার নষ্ট হয় ১০০ কোটি জনের বাসায় পর্যবেক্ষণে থাকবেন খালেদা জিয়া

ডিআরইউ নতুন নেতৃত্ব আজাদ-রিয়াজ

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৭:৫১ পিএম, ৩০ নভেম্বর ২০১৯ শনিবার

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) আগামী এক বছরের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন রফিকুল ইসলাম আজাদ এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন রিয়াজ চৌধুরী।

আজ শনিবার সকাল ৯টা থেকে কার্যনির্বাহী কমিটির এ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়, যা বিরতিহীনভাবে চলে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। ১৬৩৫ জন ভোটারের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন ১৩২৯ জন।

এবার ২০২০ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ কার্যনির্বাহী পরিষদের মোট ২১টি পদে প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার রিয়াজ উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশনে দায়িত্ব পালন করেন- মনজুরুল আহসান বুলবুল, এম এ আজিজ, এম শাজাহান মিয়া এবং আবু তাহের। নির্বাচনী কাজে কমিশনে সহায়তা করেন আমানুর রহমান ও উত্তম চক্রবর্তী।

প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় এবার অর্থ সম্পাদক পদে জিয়াউল হক সবুজ, নারীবিষয়ক সম্পাদক রীতা নাহার, কল্যাণ সম্পাদক খালিদ সাইফুল্লাহ এবং আপ্যায়ন সম্পাদক এইচ এম আকতার ভোট ছাড়াই নির্বাচিত হয়েছেন।

নির্বাচনে সভাপতির পদে বৈধ প্রার্থী ছিলেন রফিকুল ইসলাম আজাদ, রাজু আহমেদ, শাহনেওয়াজ দুলাল, শামসুল হক বসুনিয়া এবং শরিফুল ইসলাম (বিলু)। তবে রাজু আহমেদ মনোনয়পত্র প্রত্যাহারের সময় শেষ হওয়ার পর ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন।

নির্বাচনে রফিকুল ইসলাম আজাদ ভোট পেয়েছেন ৫৫০টি। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শাহনেওয়াজ দুলাল পেয়েছেন ৪৮৯ ভোট। এছাড়া রাজু আহমেদ ১৯৩ ভোট, শরিফুল ইসলাম (বিলু) ৭৫ ভোট এবং শামসুল হক বসুনিয়া ৩ ভোট পেয়েছেন।

সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন নুরুল ইসলাম হাসিব, রিয়াজ চৌধুরী ও শেখ মুহাম্মদ জামাল হোসাইন (শেখ জামাল)। এদের মধ্যে রিয়াজ চৌধুরী ৫৬৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার থেকে দুই ভোট কম বা ৫৬৫ পেয়েছেন নুরুল ইসলাম হাসিব। এ পদের আর এক প্রার্থী শেখ মুহাম্মদ জামাল হোসাইন (শেখ জামাল) পেয়েছেন ১৮৩ ভোট।

সহ-সভাপতির পদে ৪৮৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নজরুল কবীর। এ পদের অপর দুই প্রার্থী ওসমান গনি বাবুল ৩৩৯ ভোট এবং রাশেদুল হক ৪৪১ ভোট পেয়েছেন।

যুগ্ম সম্পাদক পদে হেলিমুল আলম বিপ্লব ৮৫১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। এ পদের অপর প্রার্থী মেহদী আজাদ মাসুম পেয়েছেন ৪৩০ ভোট।

সাংগঠনিক সম্পাদক পদে বিজয়ী হয়েছেন হাবীবুর রহমান। তিনি পেয়েছেন ৬৪৮ ভোট। অপর প্রার্থী মাইনুল হাসান সোহেল পেয়েছেন ৬২৬ ভোট।

দফতর সম্পাদক পদে মো. জাফর ইকবাল ৬৪৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। এ পদের অপর প্রার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস পান্না পেয়েছেন ৫৯৮ ভোট।

প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে বিজয়ী হয়েছেন মাইদুল রহমান রুবেল। তিনি পেয়েছেন ৬৪৩ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুল হাই তুহিন পেয়েছেন ৫৬৮ ভোট।

তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক পদে বিজয়ী হয়েছেন সাখাওয়াত হোসেন সুমন। তিনি পেয়েছেন ৬৯৬ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী জান্নাতুল ফেরদৌসী মানু পেয়েছেন ৫৬৯ ভোট।

ক্রীড়া সম্পাদক পদে ৭০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন মো. মজিবুর রহমান। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মাকসুদা লিসা পেয়েছেন ৫৭৩ ভোট।

সাংস্কৃতিক সম্পাদকে ৬৬৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন মিজান চৌধুরী। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. এমদাদুল হক খান পেয়েছেন ৫১৩ ভোট।

কার্যনির্বাহী সদস্যের সাতটি পদে মোট ৯ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এদের মধ্যে- মঈনুল আহসান ৭৬২ ভোট, এস এম মিজান ৭৫৯ ভোট, আহমেদ মুশফিকা নাজনীন ৭২৫ ভোট, কামরুজ্জামান বাবলু ৬৯৯ ভোট, মো. ইমরান হাসান মজুমদার ৫৯৫ ভোট, এম মুরাদ হোসেন ৫৬১ ভোট এবং সায়ীদ আবদুল মালিক ৪৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।