ঢাকা, শুক্রবার ২৯, মার্চ ২০২৪ ১৯:১২:৩৮ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
টাঙ্গাইলে শাড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁতীরা রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম সেতু থেকে খাদে পড়ে বাসে আগুন, নিহত ৪৫ রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম ঈদযাত্রা: ৮ এপ্রিলের ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে আজ বিশ্বে প্রতিদিন খাবার নষ্ট হয় ১০০ কোটি জনের বাসায় পর্যবেক্ষণে থাকবেন খালেদা জিয়া

দুর্নীতির মামলায় জামিন পেলেন আফরোজা আব্বাস

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৩:০৪ পিএম, ১৪ জানুয়ারি ২০১৯ সোমবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে হওয়া দুর্নীতি মামলায় বিএনপি’র মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস ও তার স্বামী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে আট সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছে হাইকোর্ট।

আজ সোমবার বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি কুদ্দুস জামানের হাইকোর্ট তাদের এ জামিন দেন। আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জয়নুল আবেদীন, তাকে সহযোগিতা করেন আমিনুল ইসলাম।

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ৭ জানুয়ারি বিএনপির মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস ও তার স্বামী মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

কমিশনের সহকারী পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন শাহজাহানপুর থানায় এ মামলা করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আফরোজা আব্বাসের নামে যে সম্পদের বর্ণনা পাওয়া গেছে তা আসলে তার স্বামী মির্জা আব্বাসের সহায়তায় ‘অবৈধ উৎস থেকে অর্জিত’ সম্পদ। মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজার নামে ২০ কোটি ৭৬ লাখ ৯২ হাজার ৩৬৩ টাকার ‘অবৈধ’ সম্পদ পাওয়া গেছে।  আয়কর নথিতে তিনি নিজেকে হস্তশিল্প ব্যবসায়ী হিসাবে বর্ণনা করেছেন। কিন্তু পাসপোর্টের তথ্যে বলা হয়েছে, তিনি একজন গৃহিনী, তার নিজের আয়ের কোনো বৈধ উৎস নেই।

আফরোজা আব্বাস তার ‘অবৈধভাবে অর্জিত’ সম্পদ হস্তান্তর, রূপান্তর ও অবস্থান গোপন করে ‘অসৎ উদ্দেশ্যে’ দালিলিক প্রমাণবিহীন ‘ভুয়া’ ঋণ হিসেবে দেখিয়েছেন বলে মামলায়।অভিযোগ করা হয়েছে । 

এজাহারে আরও বলা হয়েছে, ১৯৯১ সালের আগে মির্জা আব্বাসের ‘উল্লেখযোগ্য কোনো আয় ছিল না’। ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র এবং গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী হওয়ার সুবাদে ‘ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে’ তিনি টাকার মালিক হন।

এসব অভিযোগে দুদক আইনের ২৭(১) ধারা, দণ্ডবিধির ১০৯ ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ১৩ ধারায় আব্বাস দম্পতির বিরুদ্ধে মামলাটি করা হয়েছে।