ঢাকা, শনিবার ২০, এপ্রিল ২০২৪ ৫:২৩:১২ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
হাসপাতালের কার্ডিয়াক আইসিইউ পুড়ে ছাই, রক্ষা পেল ৭ শিশু সবজির বাজার চড়া, কমেনি মুরগির দাম সারা দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনের শাক-সবজি উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি শিশু হাসপাতালের আগুন সম্পূর্ণ নিভেছে

ধর্ষণ ও এসিড নিক্ষেপ মামলার প্রধান আসামি বন্দুকযুদ্ধে নিহত

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৪৯ এএম, ১১ মে ২০১৯ শনিবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

মেহেরপুরে স্কুল ছাত্রী ধর্ষণ ও গৃহবধুকে এসিড নিক্ষেপ মামলার প্রধান আসামি বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। নিহতের নাম ইয়াকুব আলী কাজল (২৩)। তিনি পুলিশের সঙ্গে গোলাগুলির সময় নিহত হন।

শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার গাড়াডোব গ্রামের একটি বাঁশবাগানে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত কাজল গাড়াডোব গ্রামের জালাল উদ্দীন হাবুর ছেলে।

গাংনী থানার পরিদর্শক তদন্ত সাজেদুল ইসলাম জানান, পুলিশের কাছে ধর্ষণ ও এসিড নিক্ষেপের অপরাধ স্বীকার করে কাজল। তার নেতৃত্বে গাড়াডোব গ্রামের বেশ কয়েক যুবক বিভিন্ন অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তাদের কাছে বেশ কয়েকটি অস্ত্র রয়েছে। তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক অস্ত্র উদ্ধারে গাড়াডোব গ্রামে যায় পুলিশের একটি দল। এসময় কাজলের দলের লোকজন পুলিশের উপর গুলি বর্ষণ করে। পুলিশও পাল্টা গুলি বর্ষণ করলে গোলাগুলি শুরু হয়। কিছুক্ষণ গুলির লড়াইয়ে পুলিশের দুই সদস্য ও কাজল আহত হয়। ঘটনাস্থল থেকে কাজলকে উদ্ধার করে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। সেখানে কর্তৃব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।

প্রসঙ্গত, গেল বছরের ২০ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় গাড়াডোব গ্রামের এক স্কুল ছাত্রীকে অপহরণ পুর্বক গণ ধর্ষণ করে কাজলসহ কয়েকজন। ওই ঘটনায় স্কুল ছাত্রীর মা বাদি হয়ে গাংনী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার প্রধান আসামি হচ্ছে ইয়াকুব হোসেন কাজল। ঘটনার পর থেকে সে ধলা গ্রামে ভগ্নিপতি সেলিম হোসেনের বাড়িতে আত্মগোপন করে থাকে।

ওই গ্রামের এক গৃবধুর দিকে কুনজর পড়ে কাজলের। প্রেমের প্রস্তাব দিলে গৃহবধু তা প্রত্যখ্যান করেন। এর জেরে বৃহস্পতিবার গৃহবধুর শরীরে এসিড নিক্ষেপ করে কাজল। ওই ঘটনায় শুক্রবার পুলিশ তাকে গ্রেফতার করলে ধর্ষণ মামলার আসামি হিসেবে তার পরিচয় নিশ্চিত হয়। গৃহবধু গাংনী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

-জেডসি