ঢাকা, শুক্রবার ২৯, মার্চ ২০২৪ ১৩:৫৫:৩১ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
টাঙ্গাইলে শাড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁতীরা রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম সেতু থেকে খাদে পড়ে বাসে আগুন, নিহত ৪৫ রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম ঈদযাত্রা: ৮ এপ্রিলের ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে আজ বিশ্বে প্রতিদিন খাবার নষ্ট হয় ১০০ কোটি জনের বাসায় পর্যবেক্ষণে থাকবেন খালেদা জিয়া

বর্ষায় ভাইরাল জ্বরে যা করবেন

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৫:০৯ পিএম, ১২ জুলাই ২০১৯ শুক্রবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

বর্ষাকালকে অনেকেই অসুখের সময় বলে থাকেন। জ্বর থেকে শুরু করে ঠাণ্ডা, কাশি এই সময়ে সাধারণ ব্যাপার। বৃষ্টির দিনের জলীয় আবহাওয়া তাই বৃষ্টি না হলেই ভ্যাপসা গরম দেখা যায়। দুই রকম আবহাওয়ায় সক্রিয় হয় ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ারা।

সাধারণত চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে খাওয়া-দাওয়া, ওষুধে কমে ভাইরাল ফিভার। তবে সময় বদলের সঙ্গে জীবাণুরাও তাদের চরিত্র বদলায় তাই ভাইরালেও প্রয়োজন পড়ে বাড়তি সতর্কতা। বিশেষ করে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ক্যান্সার ও কিডনির অসুখে আক্রান্তদের ক্ষেত্রে এই সচেতনতা আরো বাড়ানো দরকার।

লক্ষণ

সব সময় যে খুব বেশি জ্বর হবেই এমন কোনো কথা নেই। হালকা গা গরম থেকেও হতে পারে ভাইরাল ফ্লু।

জ্বরের সঙ্গে গা-হাত-পায়ে ব্যথা থাকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই।

অ্যালার্জির প্রভাবে নাক দিয়ে পানি ঝরা, সর্দি-কাশির প্রভাব থাকে।

জ্বরের সঙ্গে মাথা ব্যথা, দুর্বল লাগাও এই অসুখের অন্যতম লক্ষণ।

সতর্কতা

যতটা সম্ভব বৃষ্টি এড়িয়ে চলুন। অল্প ভিজলেও ঠাণ্ডা লাগতে পারে।

বৃষ্টিতে ভিজেই এসি-তে প্রবেশ করবেন না। ভিজে গেলেই ভাল করে হালকা গরম পানিতে গোসল করুন।

ঠাণ্ডার সমস্যা থাকলে বর্ষাকাল জুড়েই হালকা গরম পানিতে গোসল করুন।

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ নয়, কড়া ডোজ খেতে পারবেন না।

বর্ষায় বাড়ান সবুজ শাক-সবজি খাওয়ার পরিমাণ, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে এমন খাবারে।

শরীরে পানির পরিমাণ কমিয়ে ফেললে চলবে না। তাই ঠাণ্ডা পানীয়, মদ্যপান এসব করবেন না। এতে শরীর শুষ্ক হয়ে ওঠে ও রোগ প্রতিরোধকে মরে যায়। আর সঙ্গে ভিতর থেকে দুর্বল করে শরীর।

মশারি দিয়ে ঘুমানোর অভ্যাস করুন। ভাইরাল জ্বরের সঙ্গে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়াও কম হয় না এ সময়।

বেশি দূষণযুক্ত এলাকায় থাকলে চেষ্টা করুন মাস্ক ব্যবহার করতে।

কাশি হলেই কফ সিরাপ নয়। একান্ত দরকার পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

-জেডসি