ঢাকা, শুক্রবার ২৯, মার্চ ২০২৪ ১৪:২৯:০৩ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
টাঙ্গাইলে শাড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁতীরা রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম সেতু থেকে খাদে পড়ে বাসে আগুন, নিহত ৪৫ রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম ঈদযাত্রা: ৮ এপ্রিলের ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে আজ বিশ্বে প্রতিদিন খাবার নষ্ট হয় ১০০ কোটি জনের বাসায় পর্যবেক্ষণে থাকবেন খালেদা জিয়া

বাংলাদেশেই তৈরি হবে আন্তর্জাতিক মানের পিপিই

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০২:৩৬ পিএম, ৩০ মার্চ ২০২০ সোমবার

রুবানা হক

রুবানা হক

ঘাতকব্যাধি করোনাভাইরাস মোকাবিলায় আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য পার্সোনাল প্রটেকটিভ ইক্যুইপমেন্ট (পিপিই) তৈরির চিন্তা করছে বাংলাদেশের পোশাক কারখানা মালিকরা। পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বের দ্বিতীয় অবস্থানে থাকলেও চিকিৎসকদের সুরক্ষা পোশাক পিপিইর মতো সামগ্রী তৈরির অভিজ্ঞতা ছিল না বাংলাদেশের পোশাক কারখানাগুলোর। তবে এখন দেশের চাহিদা পূরণ করে বিদেশে রপ্তানির লক্ষ্যে পিপিই তৈরি করা হবে।

বিজিএমইএর সভাপতি রুবানা হক রোববার এক বিবৃতিতে জানান, বাংলাদেশে এতদিন পর্যন্ত মেডিকেল গ্রেড বা ডব্লিউএইচও স্ট্যান্ডার্ডের পিপিই তৈরি হতো না। এখন জরুরি ভিত্তিতে প্রাথমিক পর্যায়ের (লেভেল ওয়ান) ২০ হাজার পিপিই তৈরি করতে গিয়ে তারা দেখছেন, আগামী ছয় মাসের মধ্যে লেভেল ৩/৪ বা চিকিৎসকদের ভাইরাসপ্রতিরোধী পিপিই তৈরির সক্ষমতা অর্জন করা সম্ভব।

মহামারির কারণে সারা বিশ্বেই বেড়ে গেছে পিপিইর চাহিদা। এই পরিস্থিতিতে পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ ২০ হাজার পিপিই তৈরির উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে এসেছে। সংগঠনটির সদস্যভুক্ত বিভিন্ন কারখানা স্ব উদ্যোগী হয়ে বিনামূল্যে বিতরণের জন্য এই পোশাক তৈরি করে দিচ্ছে। আর এতে ফেব্রিক্স ও অন্যান্য কাচামাল দিয়ে সহায়তা করছে পোশাক কারখানার বাইরের কিছু স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।

বিজিএমইএ সভাপতি রুবানা হক বলেন, ‘আমাদের দেশের পোশাক প্রস্ততকারকরা সাধারণত পিপিই তৈরি করেন না। মেডিকেল গ্রেড বা ডব্লিউএইচও স্ট্যান্ডার্ডের ফেব্রিক চীন থেকে আমদানি করতে হয়। হাসপাতালে ব্যবহারের উপযোগী পিপিই তৈরি করতে হলে কারখানাগুলোতে বায়ু প্রতিরোধী সেলাই মেশিনসহ আরও কিছু যন্ত্রপাতি বসাতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, বিশ্বের অন্যান্য দেশে পিপিই রপ্তানি করা। খুব অল্প সময়ের মধ্যে আমরা কাজটি শুরু করতে চাই। ইতোমধ্যে আইএলও, ডব্লিউএইচও, ডব্লিউএফপি, ইউনিসেফ ও অন্যান্য সংগঠনের একটি জোটের সঙ্গে আলোচনা শুরু হয়েছে। আমাদের বর্তমান সক্ষমতাকে কিভাবে পিপিই তৈরির সক্ষমতায় রূপান্তর করা যায় সেই সহযোগিতা তাদের কাছে চাওয়া হচ্ছে। তারা সাপ্লাই চেইন ও কারিগরি জ্ঞান দুই দিক থেকেই সহায়তা করবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, বিশ্বের অন্যান্য দেশে পিপিই রপ্তানি করা। খুব অল্প সময়ের মধ্যে আমরা কাজটি শুরু করতে চাই। ইতোমধ্যে আইএলও, ডব্লিউএইচও, ডব্লিউএফপি, ইউনিসেফ ও অন্যান্য সংগঠনের একটি জোটের সঙ্গে আলোচনা শুরু হয়েছে। আমাদের বর্তমান সক্ষমতাকে কিভাবে পিপিই তৈরির সক্ষমতায় রূপান্তর করা যায় সেই সহযোগিতা তাদের কাছে চাওয়া হচ্ছে। তারা সাপ্লাই চেইন ও কারিগরি জ্ঞান দুই দিক থেকেই সহায়তা করবে।’