ঢাকা, শুক্রবার ২৯, মার্চ ২০২৪ ১৯:৩৫:০৫ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
টাঙ্গাইলে শাড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁতীরা রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম সেতু থেকে খাদে পড়ে বাসে আগুন, নিহত ৪৫ রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম ঈদযাত্রা: ৮ এপ্রিলের ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে আজ বিশ্বে প্রতিদিন খাবার নষ্ট হয় ১০০ কোটি জনের বাসায় পর্যবেক্ষণে থাকবেন খালেদা জিয়া

মুক্তিযুদ্ধবিরোধি কারো নামে কোনো কলেজের নাম থাকছে না

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:০৪ এএম, ১৫ নভেম্বর ২০১৯ শুক্রবার

মহান মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতা এবং যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকার জন্য পাঁচটি কলেজের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়ে বলা হয়, ইতোমধ্যে একটি কলেজের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে এবং আরো চারটি কলেজের নাম পরিবর্তনের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।

এতে জানানো হয়, যে কলেজটির নাম পরিবর্তন করা হয়েছে সে কলেজটির নাম হচ্ছে রাঙ্গামাটির রাবেতা মডেল কলেজ। এই কলেজের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে লংগডু মডেল কলেজ। বিশেষ সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত হয়ে আসছিল কলেজটি।

এতে আরো জানানো হয়, আর যে চারটি কলেজের নাম পরিবর্তনের চূড়ান্ত প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে সেগুলো হচ্ছে হবিগঞ্জের মাদবপুরের সৈয়দ সঈদউদ্দিন কলেজের পরিবর্তিত নাম মৌলানা আছাদ আলী ডিগ্রি কলেজ, কক্সবাজারের ঈদগাও ফরিদ আহমেদ কলেজের পরিবর্তিত নাম ঈদগাও রশিদ আহমেদ কলেজ, টাঙ্গাইলের বাশাইল এমদাদ হামিদা কলেজের পরিবর্তিত নাম বাশাইল ডিগ্রি কলেজ এবং গাইবান্ধার ধর্মপুর আব্দুল জব্বার কলেজের পরিবর্তিত নাম ধর্মপুর ডিগ্রি কলেজ।

এক বছর আগে সারাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের নামে থাকা কলেজগুলো চিহ্নিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধীদের নামে থাকা কলেজগুলোর নাম পরিবর্তনের জন্য সংশ্লিষ্ট কলেজের পরিচালনা পর্ষদকে চিঠি দেয়া হয়।

চিঠিতে বলা হয়, কলেজগুলোতে যুদ্ধাপরাধীদের নাম চিহ্নিত করে তা পরিবর্তন করে সংশ্লিষ্ট এলাকার মুক্তিযোদ্ধা বা বিশিষ্ট ব্যক্তির নামে নামকরণ করতে হবে। এরই ধারাবাহিকতায় পাঁচটি কলেজের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

এছাড়া আজ হাইকোর্ট যুদ্ধাপরাধীদের নামে থাকা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম পরিবর্তনের যে রায় দিয়েছেন তাকে স্বাগত জানিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।

উল্লেখ্য ২০১৪ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে সকল ডিসিপ্লেনে ‘স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস’ বইটি অবশ্যই পাঠ্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।