ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৫, এপ্রিল ২০২৪ ৫:৪৬:২৪ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করার বিল সিনেটে পাস ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের কমল স্বর্ণের দাম মক্কা ও মদিনায় তুমুল বৃষ্টির শঙ্কা খালেদার গ্যাটকো মামলায় চার্জগঠনের শুনানি পেছাল কুড়িগ্রামে তাপদাহ: বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায় থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

যৌন হয়রানি বন্ধের নীতিমালা অধিকাংশের অজানা

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৭:১৭ পিএম, ১৭ জানুয়ারি ২০১৯ বৃহস্পতিবার

ছবি : সংগ্রহ করা

ছবি : সংগ্রহ করা

দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এবং কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি বন্ধে ২০০৯ সালে হাইকোর্টের দেয়া নির্দেশনা কতটা প্রয়োগ হচ্ছে তা নিয়ে এক গবেষণার পর ফলাফলের যে চিত্র উঠে এসেছে তাকে হতাশাজনক বলে মনে করছেন গবেষক-দলের সদস্যরা।

ব্রিটিশ দাতব্য সংস্থা অ্যাকশন এইডের উদ্যোগে এই গবেষণা কর্মের ফলাফল আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় প্রকাশিত হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়, কর্পোরেট খাত, মিডিয়া সহ পাঁচটি খাতের ২১টি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী এবং ব্যবস্থাপকদের মধ্যে গবেষণাটি চালানো হয়েছে।

অ্যাকশন এইডের পরামর্শক হিসাবে গবেষণাটির তত্ত্বাবধানে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক তাসলিমা ইয়াসমিন।

বিবিসি বাংলাকে তিনি বলেছেন, প্রতিষ্ঠানগুলোতে ২০০৯ সালের গাইডলাইন এর প্রয়োগ একবারেই নাই বললে চলে। যেখানে আছে সেখানে সীমিত-ভাবে প্রয়োগ হচ্ছে।

তিনি বলেন, আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে একেবারেই নাই। শুধু যে নাই তা নয়, যাদের সেটা প্রয়োগ করার কথা তারা অনেকে এই গাইডলাইন সম্বন্ধে জানেনই না।

তিনি আরো বলেন, বর্তমান যে আইনি কাঠামো আছে তাতে যৌন হয়রানি সম্পর্কে কোনও সংজ্ঞা পাওয়া যায় না। এই আইনে যৌন হয়রানি বা সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট বলতে আমরা কী বুঝি - তার একটা সংজ্ঞা দেয়া হয়েছে।

গবেষক ইয়াসমিন আরও জানান, এই গাইডলাইনে আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর ছিল- এসব প্রতিষ্ঠানগুলোতে তারা কী কী পদক্ষেপ নিতে পারেন যাতে করে যৌন হয়রানি সম্বন্ধে আরও সচেতনতা সৃষ্টি করা যায়।

তার মতে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটি ছিল তা হল - প্রত্যেকটি কর্মক্ষেত্রে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে , একটি যৌন হয়রানি বিষয়ক অভিযোগ কমিটি গঠন করতে হবে নীতিমালা অনুসারে।

-বিবিসি