ঢাকা, শুক্রবার ১৯, এপ্রিল ২০২৪ ৪:৪১:৪৯ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই দেশ আরও উন্নত হতো টাইমের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা নান্দাইলে নারী শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যা তীব্র গরমে জনজীবনে দুর্ভোগ, বাড়ছে জ্বর-ডায়রিয়া কারাগার থেকে সরিয়ে গৃহবন্দী অবস্থায় সুচি কৃষকরাই অর্থনীতির মূল শক্তি: স্পিকার মধ্যপ্রাচ্যের দিকে নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

লাভ জিহাদ বিরোধী আইন দরকার ছিল: কঙ্গনা

বিনোদন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০২:১৩ পিএম, ১১ জানুয়ারি ২০২১ সোমবার

ছবি: ইন্টারনেট

ছবি: ইন্টারনেট

উত্তরপ্রদেশের পরে মধ্যপ্রদেশেও পাশ হয়েছে ‘লাভ জিহাদ’ বিরোধী আইন। এই পরিস্থিতিতে শনিবার মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানের কাছে নতুন আইনের ভূয়সী প্রশংসা করলেন কঙ্গনা রনৌত।

নতুন ছবি ‘ধাক্কড়’-এর সদস্যদের নিয়ে শনিবার সে রাজ্যে যান বলিউড তারকা। সেখানেই তার সঙ্গে দেখা হয় মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজের।

ওই সময়ের অভিজ্ঞতা নিয়ে কঙ্গনা বলেন, ‘‘মনে হচ্ছি‌ল পরিবারের কোনো সদস্যের সঙ্গে দেখা হয়েছে।’’

শিবরাজের কাছে ‘লাভ জিহাদ’ বিরোধী আইনের প্রশংসা করে কঙ্গনার মত, এই ধরনের আইনের খুব প্রয়োজন ছিল। এর সাহায্যে ভুয়া বিয়ের হাত থেকে আক্রান্তদের বাঁচানো যাবে। মধ্যপ্রদেশে আসতে পেরে তিনি অত্যন্ত আনন্দিত বলেও জানান।

সদ্যই মধ্যপ্রদেশে পাশ হয়েছে ‘লাভ জিহাদ’ বিরোধী আইন। তাতে ভিনধর্মে বিয়ের নামে ধর্মান্তকরণে চাপ দেওয়াকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করে শাস্তির বিধান দেওয়া হয়েছে। এ ধরনের অভিযোগ প্রমাণিত হলে ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে নয়া আইনে।

এদিকে ভোপালে এক তরুণীর আত্মহত্যার ঘটনায় ‘লাভ জিহাদ’-এর অভিযোগ এনেছেন পরিবারের সদস্যরা। আদিল খান নামে ওই যুবকের বিরুদ্ধে শুরু হয়েছে তদন্ত।

এদিন বিজেপি নেত্রী ইমারতি দেবীর সঙ্গেও দেখা করেন কঙ্গনা। এই নেত্রীকেই ‘আইটেম’ বলে কটাক্ষ করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন কংগ্রেস নেতা কমল নাথ। ইমারতি দেবীর সঙ্গে কথা বলার পরে সাংবাদিকদের সামনে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিতে দেখা যায় কঙ্গনাকে। মেয়েদের ওপরে হওয়া অপরাধের ক্ষেত্রে দ্রুত বিচার হওয়া প্রয়োজন বলে জানান তিনি।

সম্প্রতি ‘লাভ জিহাদ’ আইনের বিরুদ্ধে ভারতীয় হাইকোর্ট পিটিশন দায়ের করেছেন কয়েকজন আইনজীবী ও অধিকারকর্মী। পিটিশনকারীরা দাবি করেন, জননীতি ও বৃহত্তর সমাজের পরিপন্থী আইন পাশ করেছে উত্তরপ্রদেশ ও উত্তরাখণ্ড। একইসঙ্গে সংবিধানের মূল কাঠামোকে লঙ্ঘন করছে দুই বিজেপি-শাসিত রাজ্যের আইন।

মধ্যপ্রদেশ, কর্ণাটক, হরিয়ানা ও আসামের মতো রাজ্যও ‘লাভ জিহাদ’ আইন প্রণয়নের পরিকল্পনা করছে, তা পিটিশনে উল্লেখ করা হয়। বলা হয়, শুধুমাত্র উত্তরাখণ্ড বা উত্তরপ্রদেশের বিষয় নয় এটি, কারণ ২০১৯ সালে একই ধরনের আইন পাশ করেছে হিমাচল প্রদেশ। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি নেতারা জানান, এ রাজ্যে নির্বাচনে জয়ী হলে একই ধরনের আইন চালু হবে।

-জেডসি