ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৮, মার্চ ২০২৪ ১৯:৪৫:২২ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
বিশ্বে প্রতিদিন খাবার নষ্ট হয় ১০০ কোটি জনের বাসায় পর্যবেক্ষণে থাকবেন খালেদা জিয়া ট্রেনে ঈদযাত্রা: ৭ এপ্রিলের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু গাজায় নিহত বেড়ে ৩২ হাজার ৪৯০ অ্যানেস্থেসিয়ার ওষুধ বদলানোর নির্দেশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঈদ কেনাকাটায় ক্রেতা বাড়ছে ব্র্যান্ড শপে বাঁচানো গেল না সোনিয়াকেও, শেষ হয়ে গেল পুরো পরিবার

সবজির ভালো দাম পেয়ে জাজিরার কৃষকের মুখে হাসি

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০১:০১ পিএম, ২২ জানুয়ারি ২০২২ শনিবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

বিগত পাঁচ বছরের তুলনায় শীতকালীন সবজির দাম দ্বিগুণেরও বেশি পেয়ে জাজিরার কৃষকদের মুখে হাসি ফুটেছে। আবহাওয়া শীতকালীন সবজির অনুকূলে থাকায় কৃষকরা ফলনও পেয়েছেন বেশ ভালো। স্থানীয় কৃষি বিভাগের কারিগরি সহায়তা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে অধিক ফলন ও বেশি দাম পাওয়ায় আশপাশের কৃষদের মধ্যেও সবজি আবাদের আগ্রহ বেড়েছে অনেক।
জাজিরা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো: জামাল হোসেন কে বলেন, অন্যান্য বছরের মতো এবারও জাজিরার কৃষকরা বন্যার পানি জমি থেকে নেমে যাওয়ার সাথে সাথে শীতকালীন সবজি আবাদ করেছেন। আবহাওয়া শীতকালীন সবজি আবাদের অনুকূলে থাকায় কৃষকরা ফলন পেয়েছেন ভালো। কৃষকের উৎপাদিত সবজি একটু আগাম বাজারে আসায় দামও পেয়েছেন বেশ ভালো। প্রতি কেজি করলা পাইকারি ৭০-৮০ টকা ও বেগুন ৬০-৬৫ টাকা দরে বিক্রি করে তারা বেশ লাভবান হয়েছেন। শীতকালীন সবজির মধ্যে রয়েছে করলা, বেগুন, লাল শাক, শশাসহ নানান  জাতের সবজি। এ বছর জাজিরা উপজেলায় ১ হাজার ৩শ’ ৫ হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজি আবাদ হয়েছে। 
মিরাশার সমবায় কৃষি বাজারের পাইকার মো: আব্দুল জলিল মাদবর বলেন, এবছর কৃষকরা সবজির যে বাজার মূল্য পেয়েছেন, তা বিগত পাঁচ বছরের তুলনায় অনেক বেশি। শুধু কৃষকরাই নয় এ অঞ্চলের বিভিন্ন হাট-বাজারের ছোট-বড় পাইকাররাও অনেক লাভের মুখ দেখেছেন। 
মুলনা ইউনিয়নের মিরাশার গ্রামের বেগুন চাষি মো: ফারুক মোল্লা বলেন, এবছর আমরা একটু সবজির আগাম ফলন পেয়েছি। প্রথম দিকে প্রতি কেজি বেগুন ৬০-৭০টাকা কেজি ও করলা ৭০-৮০ টাকা পাইকারি বিক্রি করেছি। এখনো মৌসুমের শেষের দিকে বেগুন ৩০-৩৫ টাকা ও করলা ৪৫-৫০ টাকা কেজি পাইকারি বিক্রি করছি। বেগুন করলা ছাড়াও অন সব শীতকালীন সবজির দামই অন্যান্য বছরের তুলনায় আমরা বেশি পেয়েছি।