ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১৮, এপ্রিল ২০২৪ ২৩:৩৫:৪১ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই দেশ আরও উন্নত হতো টাইমের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা নান্দাইলে নারী শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যা তীব্র গরমে জনজীবনে দুর্ভোগ, বাড়ছে জ্বর-ডায়রিয়া কারাগার থেকে সরিয়ে গৃহবন্দী অবস্থায় সুচি কৃষকরাই অর্থনীতির মূল শক্তি: স্পিকার মধ্যপ্রাচ্যের দিকে নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

স্বাধীনতার স্বপক্ষে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন গণমাধ্যমের দায়িত্ব

বাসস | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৪:১৭ পিএম, ২৮ জানুয়ারি ২০২০ মঙ্গলবার

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, স্বাধীনতার স্বপক্ষে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ সকলের কাছে পৌঁছে দেয়া গণমাধ্যমের অন্যতম দায়িত্ব।
তিনি বলেন, “দেশ ও জাতির কল্যাণে জনমত গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্বাধীনতার স্বপক্ষে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ সকলের কাছে পৌঁছে দেয়া গণমাধ্যমের অন্যতম দায়িত্ব। নির্ভীক সাংবাদিকতার মাধ্যমে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করতে হবে।”
স্পিকার আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দৈনিক সকালের সময় পত্রিকার চতুর্থ বর্ষে পদার্পন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে সাবেক রেল মন্ত্রী মুজিবুল হক এবং শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক কামাল উদ্দীন বক্তব্য রাখেন।
দৈনিক সকালের সময় পরিবারের সবাইকে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর শুভেচ্ছা জানিয়ে স্পিকার বলেন, প্রতিযোগিতামূলক বাজারে দেশের অন্যতম একটি দৈনিক হিসেবে পত্রিকাটি পাঠকের কাছে জায়গা করে নিয়েছে। এ সময় তিনি পত্রিকাটির সার্বিক সফলতা কামনা করেন।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী “মুজিববর্ষ-২০২০” উদযাপনের ক্ষণ গণনা শুরু হয়েছে। ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ১৭ মার্চ পর্যন্ত ইতিহাসের এই মাহেন্দ্রক্ষণে দাঁড়িয়ে বাঙালি জাতি গভীর শ্রদ্ধায় নানা রূপে বাংলাদেশের মহান নির্মাতা বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করবে। মুজিববর্ষ উপলক্ষে তরুণ প্রজন্ম বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে বিস্তারিত জানার সুযোগ পাবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের জনগণের অধিকার আদায়ে দীর্ঘ ২৩ বছর আপোষহীন থেকে আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন। দু:খী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই ছিল বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির মূল দর্শন। আর অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনই ছিল তাঁর লক্ষ্য। এ সময় তিনি ক্ষুধা, দারিদ্র, বঞ্চনা ও বৈষম্যমুক্ত বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকলকে একযোগে কাজ করার আহবান জানান।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়ন বিস্ময়। বাংলাদেশের ৯২ শতাংশ জনগণ এখন বিদ্যুতের সুবিধা পাচ্ছে এবং দারিদ্রের হার ২১ শতাংশে নেমে এসেছে।
তিনি সজীব ওয়াজেদ জয়কে ডিজিটাল বাংলাদেশের রুপকার উল্লেখ করে বলেন, ডিজিটাইজেশনের ফলে আজ বাংলাদেশে গণমাধ্যম বিকাশের সুবর্ণ সময় অতিবাহিত করছে এবং পত্রিকা প্রকাশ সহজ হয়েছে।
তিনি বলেন, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পাঠকদের প্রকৃত সত্য জানাতে সহায়তা করে। এ সময় তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে আরও সতর্ক হওয়ার জন্য তরুণদের প্রতি আহবান জানান।
দৈনিক সকালের সময় পত্রিকার সম্পাদক মো. নূর হাকিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দেশ বরেণ্য মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও দৈনিক সকালের সময় পরিবারের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।