ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৮, মার্চ ২০২৪ ১৬:৪০:০৭ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
বিশ্বে প্রতিদিন খাবার নষ্ট হয় ১০০ কোটি জনের বাসায় পর্যবেক্ষণে থাকবেন খালেদা জিয়া ট্রেনে ঈদযাত্রা: ৭ এপ্রিলের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু গাজায় নিহত বেড়ে ৩২ হাজার ৪৯০ অ্যানেস্থেসিয়ার ওষুধ বদলানোর নির্দেশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঈদ কেনাকাটায় ক্রেতা বাড়ছে ব্র্যান্ড শপে বাঁচানো গেল না সোনিয়াকেও, শেষ হয়ে গেল পুরো পরিবার

করোনায় আরো এক চিকিৎসকের মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০১:২৫ পিএম, ১০ আগস্ট ২০২০ সোমবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ডা. রেজওয়ানুল বারী শামীম (৪৯) নামে আরো একজন চিকিৎসক। তিনি সিরাজগঞ্জ শহীদ এম. মনসুর আলী মেডিক্যাল কলেজের অর্থপেডিক সার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ছিলেন।

শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে রবিবার সকালে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতাল থেকে তাকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুরে তার মৃত্যু হয়।

তার পরিবার ও স্বজনরা এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, ডা. রেজওয়ানুল বারী শামীম বগুড়া শহরের সুলতানগঞ্জপাড়ার অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আব্বাস আলী মিঞার ছেলে। তার স্ত্রী ডা. রিমন আফরোজ আলট্রাসনোলজিস্ট। মেয়ে রওজাতুল জান্নাত মিতাশা নবম শ্রেণি ও ছেলে রাইয়ানুল বারী পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে।

ডা. রিমন আফরোজের বড় বোন ডা. রোজিনা আফরোজ জানান, করোনা উপসর্গ দেখা দিলে ডা. শামীম গত ১৯ জুলাই বগুড়া শজিমেক হাসপাতাল পিসিআর ল্যাবে ও ২০ জুলাই সিরাজগঞ্জে শহীদ এম. মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ ল্যাবে নমুনা দিলে দুটোতেই করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসে। এ অবস্থায় তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে ২৯ জুলাই তাকে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার আরও অবনতি হলে তাকে ভেন্টিলেটর সাপোর্ট দেওয়া হয়েছিল। এতেও উন্নতি না হওয়ায় রবিবার সকালে ডা. শামীমকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে নেওয়া হয়। সেখানে বেলা পৌনে দুটার দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

মৃত্যুকালে তিনি বাবা, মা, দুই ভাই, এক বোন, স্ত্রী, দুই ছেলে-মেয়ে, আত্মীয়-স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

-জেডসি