করোনাভাইরাস: ছাপানো পত্রিকা বিক্রিতে বিরাট ধস
বিবিসি বাংলা
উইমেননিউজ২৪
প্রকাশিত : ০৪:০৭ পিএম, ২৬ মার্চ ২০২০ বৃহস্পতিবার
পত্রিকা বিক্রি কমেছে ৫০ শতাংশ
কাগজের মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে এমন আশঙ্কায় সংবাদপত্রের গ্রাহকেরা বাসা এবং অফিসে বিপুলভাবে ছাপা কাগজের সাবস্ক্রিপশন বাতিল করা শুরু করেছেন।
শুধুমাত্র ঢাকা শহরেই সংবাদপত্র বিক্রি ৫০ শতাংশ কমে গেছে বলে জানাচ্ছে ঢাকা ভিত্তিক সংবাদপত্র হকারদের সংগঠন সংবাদপত্র হকার্স কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতি।
সমিতির প্রধান অ্যাকাউন্ট্যান্ট মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন বিবিসি বাংলাকে বলেন, "অনেক বাসাই লকডাউন করে দিয়েছে, কাউকেই তো ঢুকতে দিচ্ছে না। দুধ, কাজের লোক কাউকেই ঢুকতে দিচ্ছে না।"
তিনি বলছেন, অনেকে ফোন দিয়ে বলছে যে পত্রিকা দিয়েন না এবং এটা বলছেন একদম হুট করেই।
"একজন বন্ধ করলেই আরেকজনের মাথায়ও এটা কাজ করে যে আমরাও বন্ধ করে দেই," জানাচ্ছিলেন ইকবাল হোসেন।
পত্রিকা হকারদের এই সমিতি নিশ্চিত করেছে যে তাদের সদস্যরা এর আগে দিনে ৩০ লক্ষ টাকার পত্রিকা বিক্রি করতেন, কিন্তু এরই মধ্যে বিক্রি ১৫ লক্ষ টাকায় নেমে এসেছে।
সমিতি জানাচ্ছে, ঢাকায় পত্রিকা হকার রয়েছে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার, আর করোনাভাইরাসের আতঙ্কের মধ্যে এদের অনেকের হাতে এখন কোনো কাজ নেই বললেই চলে।
বাংলাদেশে অন্যতম শীর্ষ দৈনিক পত্রিকা প্রথম আলোর সার্কুলেশন বিভাগের প্রধান এ বি এম জাকারিয়া বিবিসি বাংলাকে নিশ্চিত করেছেন যে গোটা দেশে পত্রিকাটির মূদ্রন কমানো হয়েছে ৫০ থেকে ৬০ হাজারের মতো।
"আমাদের হকাররা কাজে আসতে পারছে না, স্কুল-কলেজ, অফিস বন্ধ, পাঠক কই পাবো।"
গতকাল অর্থাৎ বুধবারের হিসেব অনুযায়ী প্রথম আলোর প্রায় ৭০ হাজার কপি কম বিক্রি হয়েছে।
কাগজের মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে এমন আশঙ্কায় সংবাদপত্রের গ্রাহকেরা বাসা এবং অফিসে বিপুলভাবে ছাপা কাগজের সাবস্ক্রিপশন বাতিল করা শুরু করেছেন।
শুধুমাত্র ঢাকা শহরেই সংবাদপত্র বিক্রি ৫০ শতাংশ কমে গেছে বলে জানাচ্ছে ঢাকা ভিত্তিক সংবাদপত্র হকারদের সংগঠন সংবাদপত্র হকার্স কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতি।
সমিতির প্রধান অ্যাকাউন্ট্যান্ট মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন বিবিসি বাংলাকে বলেন, "অনেক বাসাই লকডাউন করে দিয়েছে, কাউকেই তো ঢুকতে দিচ্ছে না। দুধ, কাজের লোক কাউকেই ঢুকতে দিচ্ছে না।"
তিনি বলছেন, অনেকে ফোন দিয়ে বলছে যে পত্রিকা দিয়েন না এবং এটা বলছেন একদম হুট করেই।
"একজন বন্ধ করলেই আরেকজনের মাথায়ও এটা কাজ করে যে আমরাও বন্ধ করে দেই," জানাচ্ছিলেন ইকবাল হোসেন।
পত্রিকা হকারদের এই সমিতি নিশ্চিত করেছে যে তাদের সদস্যরা এর আগে দিনে ৩০ লক্ষ টাকার পত্রিকা বিক্রি করতেন, কিন্তু এরই মধ্যে বিক্রি ১৫ লক্ষ টাকায় নেমে এসেছে।
সমিতি জানাচ্ছে, ঢাকায় পত্রিকা হকার রয়েছে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার, আর করোনাভাইরাসের আতঙ্কের মধ্যে এদের অনেকের হাতে এখন কোনো কাজ নেই বললেই চলে।
বাংলাদেশে অন্যতম শীর্ষ দৈনিক পত্রিকা প্রথম আলোর সার্কুলেশন বিভাগের প্রধান এ বি এম জাকারিয়া বিবিসি বাংলাকে নিশ্চিত করেছেন যে গোটা দেশে পত্রিকাটির মূদ্রন কমানো হয়েছে ৫০ থেকে ৬০ হাজারের মতো।
"আমাদের হকাররা কাজে আসতে পারছে না, স্কুল-কলেজ, অফিস বন্ধ, পাঠক কই পাবো।"
গতকাল অর্থাৎ বুধবারের হিসেব অনুযায়ী প্রথম আলোর প্রায় ৭০ হাজার কপি কম বিক্রি হয়েছে।
