ঢাকা, বৃহস্পতিবার ০২, মে ২০২৪ ৬:৪১:১১ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৮২.৮৭

নিজস্ব প্রতিবেদক

উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:২৬ পিএম, ৩১ মে ২০২০ রবিবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

২০২০ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এবার ১০টি বোর্ডে গড় পাসের হার ৮২ দশমিক ৮৭ শতাংশ। এর আগে গত বছর গড় পাসের হার ছিল ৮২ দশমিক ২০ শতাংশ।

আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট থেকে ফেসবুক লাইভে ফলাফলের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

তিনি জানান, আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে গড়ে ৮২ দশমিক ৮৭ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে।

ঘোষিত ফলাফলে দেখা গেছে, যশোর বোর্ডে পাসের হার ৮৭ দশমিক ৩১ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ হাজার ৭৬৪ জন। কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৮৫ দশমিক ২২, আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ২৪৫ জন। দিনাজপুর বোর্ডে পাসের হার ৮২ দশমিক ৭৩, বরিশাল বোর্ডে ৭৯ দশমিক ৭০ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৪৮৩ জন।

এ ছাড়া সিলেট বোর্ডে পাসের হার ৭৮ দশমিক ৭৯ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ২৬২ জন, ময়মনসিংহে পাসের হার ৮০ দশমিক ১৩ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ হাজার ৪৩৪ জন। চট্টগ্রাম বোর্ডে পাসের হার ৮৪ দশমিক ৭৩ শতাংশ, জিপিএস-৫ পেয়েছে ৯ হাজার ৮ জন। রাজশাহীতে পাসের হার ৯০ দশমিক ৩৭ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬ হাজার ১৬৭ জন।

এর আগে রোববার সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এবারের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলের অনুলিপি তুলে দেওয়া হয়। সেখানে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সেখানে ফলাফলের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। এ সময় ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ফল প্রকাশ করেছি।’

এবারের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় সারা দেশে ১০টি বোর্ডের অধীনে ৩ হাজার ৫১২টি কেন্দ্রে মোট ২০ লাখ ২৮ হাজার ৮৮৪ পরীক্ষার্থী অংশ নেয়।

মাদরাসা বোর্ডের দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেয় ২ লাখ ৮১ হাজার ২৫৪ জন। ছাত্রী অংশ নেয় ১ লাখ ৪৭ হাজার ১১৬ জন। ছাত্রের তুলনায় ১২ হাজার ৯৭৮ জন বেশি। এ ছাড়া কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষায় ১ লাখ ৩১ হাজার ২৮৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে।

এ বছরের এসএসসি পরীক্ষা শুরু হয় ৩ ফেব্রুয়ারি, শেষ হয় ২৭ ফেব্রুয়ারি। ২৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ৫ মার্চের মধ্যে ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।