বাবাকে দেখে এ পেশায় আসা : ঈহিতা জলিল
ঈহিতা জলিল
উইমেননিউজ২৪.কম
প্রকাশিত : ১০:১৭ পিএম, ১ এপ্রিল ২০১৮ রবিবার | আপডেট: ০১:১৩ এএম, ১৮ এপ্রিল ২০১৮ বুধবার
কেন এ পেশায় এলেন : ছোটবেলা থেকেই লেখালেখির দিকে আগ্রহ ছিলো। আর এই পেশায় সেই সুযোগটি খুব বেশি। আমি সবসময়ই চেয়েছি আমার কলমের মাধ্যমে সমাজের অসংগতিগুলো তুলে ধরতে।
পেশা বদলের কোনো ইচ্ছে আছে : না...।
কি ভাবে এ পেশায় এলেন : সাংবাদিক বাবাকে দেখেই এই পেশায় আসা। তাঁর জীবনযাত্রা খুব চ্যালেন্জিং লাগতো। তখন থেকেই একটা সুপ্ত ইচ্ছা ছিলো।
প্রিয় মানুষ : কাছের মানুষেরা।
প্রিয় বন্ধু : আমার বর আর ছোট বোন।
প্রিয় লেখক : পড়তে ভালোবাসি সবই। তবু প্রিয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, হুমায়ুন আহমেদ।
প্রিয় সখ : বই পড়া, গান শোনা, ভালো সিনেমা দেখা।
প্রিয় খাবার : থাই স্যূপ পছন্দ করি।
প্রিয় উক্তি : ‘স্লো এন্ড স্টিডি উইনস দা রেস’।
প্রিয় গান : অনেক। নির্দিষ্ট করে বলা যাবে না।
প্রিয় গায়ক/গায়িকা : নির্দিষ্ট কেউ নেই। একেক গান একেকজনের কন্ঠে ভালো লাগে।
প্রিয় খেলা : খেলাধূলা তেমন বুঝি না। বাংলাদেশ খেললে ক্রিকেটের খোঁজ নেই।
প্রিয় খেলোয়াড় : ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জেতা দলের প্রত্যেকে। আর এখন অবশ্যই মাশরাফি।
আপনি যার কাছে কৃতজ্ঞ : আমাকে কষ্ট দেয়া প্রতিটা মানুষের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। তারা আমাকে কষ্ট দিয়েছিলো বলেই আমি নিজেকে আবিষ্কার করতে পেরেছি। আর আত্মবিশ্বাসী হয়েছি।
খুব ভালো লাগে যা করতে : পড়তে এবং গান শুনতে।
আপনার আদর্শ মানুষ : আমার বাবা।
কার মত হতে চান : শেখ হাসিনা, সোনিয়া গান্ধী ও চন্দ্রিকা বন্দরনায়েকে কুমারাতুঙ্গার মত হতে চাই।
অবসর কাটে কি ভাবে : বই পড়ে, গান শুনে।
সুখের স্মৃতি : আমার ছেলের জন্মের দিন।
যা ভুলতে পারেন না : আমি কোন কিছুই ভুলি না।
অবসর জীবনে কি করবেন : আমার গ্রামে চলে যাবো। হাঁস-মুরগী আর গরু পালবো। এছাড়া এলাকার ছেলে-মেয়েদের এডুকেশনাল এবং প্রফেশনাল গাইডেন্স দিবো।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা : টিনেজ ও বেকার ছেলে-মেয়েদের জন্য কাউন্সিলিং করা যাতে তারা হতাশ না হয়ে যায়। কর্মজীবী মায়েদের সন্তানদের জন্য ডে-কেয়ার করা যেখানে সন্তান রেখে তারা নিশ্চিন্তে কাজ করতে পারবেন।
ঈহিতা জলিল : সিনিয়র সাব এডিটর, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)
