ঢাকা, শনিবার ২০, ডিসেম্বর ২০২৫ ৬:০৩:৩৬ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

বিশ্বজুড়ে ফের বেড়েছে করোনায় মৃত্যু ও শনাক্ত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৯:২৮ এএম, ৪ নভেম্বর ২০২২ শুক্রবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

বিশ্বজুড়ে আবারও বেড়েছে করোনায় দৈনিক মৃত্যু ও শনাক্ত রোগীর সংখ্যা। গেল ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন প্রায় সাড়ে সাতশো মানুষ। একই সময়ে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে আড়াই লাখ।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে জাপানে। অন্যদিকে দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

শুক্রবার (৪ নভেম্বর) সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৭৪৪ জন। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৬৬ লাখ ১ হাজার ১২০ জনে।

একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ৬৮ হাজার ৪৬৪ জন। এতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৩ কোটি ৬৭ লাখ ৬৩ হাজার ৫০২ জনে।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে জাপানে। এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৬৭ হাজার ৪৭৩ জন এবং মারা গেছেন ৬৯ জন।

অন্যদিকে দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত ২৪ ঘণ্টায় এই দেশটিতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২৭ হাজার ৩৭৫ জন এবং মারা গেছেন ১৬৪ জন।

তাইওয়ানে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ২৯ হাজার ৯৭৭ জন এবং মারা গেছেন ৮১ জন। ফ্রান্সে আক্রান্ত হয়েছেন ৪২ হাজার ২৫ জন এবং মারা গেছেন ৫৫ জন। দক্ষিণ কোরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪৬ হাজার ৮৭০ জন এবং মারা গেছেন ৪১ জন।

রাশিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ৬ হাজার ৩৭৫ জন এবং মারা গেছেন ৭৩ জন। ইন্দোনেশিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৯৫১ জন এবং মারা গেছেন ৪২ জন। ব্রাজিলে মারা গেছেন ১৬ জন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৫৭৩ জন।

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে সংস্থাটি।