ঢাকা, মঙ্গলবার ২৩, ডিসেম্বর ২০২৫ ১৭:২৯:১৫ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

শিক্ষা ডেস্ক

উইমেননিউজ২৪.কম

প্রকাশিত : ০১:২৮ পিএম, ৮ মে ২০১৮ মঙ্গলবার | আপডেট: ১০:৫২ এএম, ১০ মে ২০১৮ বৃহস্পতিবার

দেশের সবসরকারি-বেসরকারি কলেজে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য ১৩ মে থেকে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে| আবেদন করার সময়সীমা ২৪ মে পর্যন্ত| ১ জুলাই ক্লাস শুরু| গত সোমবার ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়|

 

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয় গত রোববার| মাধ্যমিকের ফলের ভিত্তিতে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনে শিক্ষার্থীরা ভর্তির আবেদন করতে পারবেন| ভর্তির জন্য একজন শিক্ষার্থীকে কমপক্ষে পাঁচটি ও সর্বোচ্চ ১০টি কলেজ বা সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য পছন্দক্রম দিয়ে আবেদন করতে হবে| এর মধ্যে শিক্ষার্থীর ফল ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে তাকে একটি প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য নির্বাচন করে দেয়া হয়| অনলাইনে আবেদন করতে হবে www.xiclassadmission.gov.bd ঠিকানায়| এসএমএস করতে হবে টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে।

 

আটটি সাধারণ বোর্ড, মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ড থেকে ২০১৬, ২০১৭ ও ২০১৮ সালে মাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবেন। আর উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১৫, ২০১৬ ও ২০১৭ সালে উত্তীর্ণরা একাদশে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।


২৫ থেকে ২৭ মের মধ্যে শিক্ষার্থীদের আবেদন যাচাই-বাছাই ও আপত্তি নিষ্পত্তি করা হবে। পুনঃনিরীক্ষণে যাদের ফল পরিবর্তন হবে তারা ৫ থেকে ৬ জুন পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।


১০ জুন প্রথম পর্যায়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ করা হবে। প্রথম তালিকায় থাকা শিক্ষার্থীদের ১১ থেকে ১৮ জুন সিলেকশন নিশ্চয়ন (যে কলেজের তালিকায় নাম আসবে ওই কলেজেই যে শিক্ষার্থী ভর্তি হবেন তা এসএমএসে নিশ্চিত করা) করতে হবে। এ সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থী ভর্তি নিশ্চিত না করলে নির্বাচন ও আবেদন বাতিল হবে।

 

এরপর দ্বিতীয় পর্যায়ের আবেদন গ্রহণ করা হবে ১৯ ও ২০ জুন। দ্বিতীয় পর্যায়ের আবেদনের ফল প্রকাশ করা হবে ২১ জুন।


তৃতীয় পর্যায়ে আবেদন গ্রহণ করা হবে ২৪ জুন। এই পর্যায়ের ফল প্রকাশ হবে ২৫ জুন। প্রতিষ্ঠান পরিবর্তনসহ (মাইগ্রেশন) অন্যান্য কাজ শেষ করে ২৭ জুন থেকে ৩০ জুনের মধ্যে ভর্তির কাজ শেষ করা হবে। আগামী ১ জুলাই ক্লাস শুরু হবে।


এবার বিভাগীয় ও জেলা সদরের কলেজ বা সমমানের প্রতিষ্ঠানে শতভাগ আসন মেধার ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে। তবে মেধার ভিত্তিতে ভর্তির পর যদি বিশেষ অগ্রাধিকার কোটার কোনো আবেদনকারী থাকে, তাহলে মোট আসনের অতিরিক্ত হিসেবে নির্ধারিত কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে। বিভিন্ন ধরনের অগ্রাধিকার কোটা আছে ১১ শতাংশ। তবে এবার এসব কোটায় যদি প্রার্থী না পাওয়া যায়, তবে এ আসনগুলোর আর কার্যকারিতা থাকবে না।