নারী বিশ্বকাপ : বাছাই পর্বে রুমানাদের প্রথম ম্যাচ ৭ জুলাই
নিজস্ব প্রতিবেদক
উইমেননিউজ২৪.কম
প্রকাশিত : ০৫:৪২ পিএম, ২৫ মে ২০১৮ শুক্রবার | আপডেট: ০৩:৩৬ এএম, ১০ জুন ২০১৮ রবিবার
নেদারল্যান্ডসে অনুষ্ঠিতব্য নারী টি-২০ বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে আগামী ৭ জুলাই পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ম্যাচ খেলতে নামবে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজে আগামী ২ থেকে ২৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য নারীদের তৃতীয় টি-২০ বিশ্বকাপে খেলতে হলে বাছাই পর্বে উত্তীর্ণ হতে হবে বাংলাদেশ দলকে।
মূল পর্বের আগে ৭ জুলাই থেকে শুরু হবে বাছাই পর্ব। নেদারল্যান্ডসে অনুষ্ঠিত বাছাই পর্বে সর্বমোট আটটি দল অংশ নিবে। দু’টি গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলবে আটটি দল। ক্রিকেটের প্রধান সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে।
র্যাংকিং-এর নবম ও দশম দল যথাক্রমে বাংলাদেশ ও আয়ারল্যান্ড। তাই এই দু’টি দলকে বাছাই পর্বে খেলতে হবে। এছাড়া র্যাংকিং-এর বাইরে থাকা থাইল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, পাপুয়া নিউ গিনি, স্কটল্যান্ড, উগান্ডা ও সংযুক্ত আরব আমিরাতকে খেলতে হবে বাছাই পর্বে।
বাছাই পর্বে বাংলাদেশ রয়েছে ‘এ’ গ্রুপে। গ্রুপে বাংলাদেশের সঙ্গী স্বাগতিক নেদারল্যান্ডস, পাপুয়া নিউ গিনি ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। ‘বি’ গ্রুপে রয়েছে আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, থাইল্যান্ড এবং উগান্ডা।
৭ জুলাই বাছাই পর্বের প্রথম দিনই মাঠে নামবে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। সেখানে তাদের প্রতিপক্ষ পাপুয়া নিউ গিনি। ৮ জুলাই স্বাগতিক নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলবে রুমানা-ফারজানারা। এরপর ১০ জুলাই সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে খেলবে গ্রুপ পর্বে শেষ ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।
গ্রুপ পর্বে শীর্ষ দু’দল খেলবে সেমিফাইনাল। ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে ১৪ জুলাই। গ্রুপ পর্বে খেলতে নামার আগে একটি প্রস্তুতি মূলক ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। ৫ জুলাই স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রস্তুতিমূলক ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশের টি-২০ অধিনায়ক রুমানা আহমেদ বলেন, ‘আমরা কি করতে পারি তা প্রদর্শন এবং একই সঙ্গে আইসিসি মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জনের জন্য এটা বড় সুযোগ।’
এই টুর্নামেন্টে আমরা অনেকগুলো দলের বিপক্ষে খেলার এবং ভিন্ন কন্ডিশনে নিজেদের প্রকাশ করার সুযোগ পাব। দলগতভাবে এবং কিছু স্মরনীয় পারফরমেন্স করার বিষয়ে আমরা আত্মবিশ্বাসী।’
গতবারও বাছাইপর্ব খেলতে হয়েছিলো বাংলাদেশকে। বাছাই পর্বে রানার-আপ হয়ে বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছিলো বাংলাদেশ।
