ঢাকা, সোমবার ১৪, অক্টোবর ২০২৪ ১৫:১৬:০৫ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

ক্রিকেটপ্রেমীদের নজর নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে

অনলাইন ডেস্ক

উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৮:১৬ পিএম, ১৭ নভেম্বর ২০২৩ শুক্রবার

ফাইল ছবি।

ফাইল ছবি।

যেখান থেকে শুরু, সেখান থেকেই শেষ! ১,৩২,০০০ দর্শকের বসার ক্ষমতা সম্পন্ন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট স্টেডিয়াম আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি ক্রিকেট স্টেডিয়াম। এই মাঠেই গত ৫ অক্টোবর গেল আসরের দুই ফাইনালিস্ট ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার ম্যাচ নিয়ে পর্দা উঠেছিল ১৩তম ওয়ানডে বিশ্বকাপের। 

আগামী ১৯ নভেম্বর রোববার এই মাঠেই পর্দা নামতে যাচ্ছে চলমান বিশ্বকাপের। 

স্বাগতিকেরা ফাইনালে উঠেছে, এটাই দেশটির দর্শকদের জন্য বড় আগ্রহ। তাই তাদের সমর্থন দিতে বিভিন্ন জায়গা থেকে সমর্থকেরা এসে আগেভাগেই আহমেদাবাদে উপস্থিত হচ্ছেন।

আসরে এখন পর্যন্ত ভারতের ১০টি ম্যাচের সবগুলোই ছিল স্টেডিয়ামে দর্শক দিয়ে কানায় কানায় পরিপূর্ণ। এছাড়া গেল ১৪ অক্টোবর বিশ্বকাপের হাইভোল্টেজ ম্যাচে ভারত-পাকিস্তান লড়াইয়ের আগে তো বিশাল আয়োজন করে বিসিসিআই।

এবার ফাইনালেও উঠেছে স্বাগতিকেরা। সেই ম্যাচ নিয়ে দলটির সমর্থকদেরও আগ্রহের শেষ নেই। বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। ইতিমধ্যে নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামের আশপাশ এলাকায় শুরু হয়ে গেছে বিশ্বকাপ ফাইনালের আমেজ। এই ম্যাচ দেখতে আসা দর্শক স্টেডিয়ামের আশপাশের হোটেলগুলো বুকিং নিচ্ছেন। তবে তা নির্ধারিত দামের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি দিয়ে।

ঘরের মাটিতে বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলবে ভারত। তাই এই ম্যাচের সাক্ষী হতে নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দাম দিয়ে টিকিট কিনছেন ক্রিকেট-পাগল সমর্থকেরা। শুধু ভারত নয়, গোটা বিশ্ব থেকে ক্রিকেট-পাগল দর্শক আসতে শুরু করেছে শহরটিতে।

জানা গেছে, আগামী রোববার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ফাইনাল ম্যাচের আগে দিল্লি থেকে আমেদাবাদ, মুম্বাই থেকে আমেদাবাদ, এমনকি কলকাতা থেকে আমেদাবাদের বিমান ভাড়া ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকা হয়ে গেছে। এছাড়া এক রাতের হোটেল ভাড়া ৬০ হাজার থেকে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত উঠছে।

আর পাঁচ তারকা হোটেলে রুমের দাম তো সমর্থকদের ধরাছোঁয়ার বাইরে। বিভিন্ন বুকিং অ্যাপ সূত্রে জানা গেছে, বুধবার ওয়াংখেড়েতে ভারত এক যুগ পর ফাইনাল নিশ্চিত করার পর থেকেই হোটেলে রুম বুক করার ধুম পড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই আমেদাবাদের অর্ধেক বড়-ছোট-মাঝারি হোটেল প্রায় পূর্ণ হয়ে গেছে।