ঢাকা, শনিবার ০৬, ডিসেম্বর ২০২৫ ১৫:০৩:০৪ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

মাদরাসা বোর্ডে পাসের হার ৯০.৭৫ শতাংশ 

নিজস্ব প্রতিবেদক

উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:৪২ পিএম, ২৬ নভেম্বর ২০২৩ রবিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে আজ। এ বছর বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষায় পাস করেছেন ৯০ দশমিক ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থী।

রোববার (২৬ নভেম্বর) বেলা ১১টায় মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট ও স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফল প্রকাশ করা হয়। প্রকাশিত ফলাফল থেকে এ তথ্য জানা যায়।

২০২২ সালে পাসের হার ছিল ৯২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। সেই হিসাবে আলিমে পাসে হার প্রায় ১ দশমিক ৮১ শতাংশ কমেছে।

জানা গেছে, এ বছর মাদরাসা বোর্ড থেকে ৯৮ হাজার ১৩৯ জন পরীক্ষার্থী আলিম পরীক্ষায় অংশ নিতে ফরম পূরণ করেছিলেন। তাদের মধ্যে পাস করেছেন ৮৬ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী।

এর আগে, সকাল ১০টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে বিভিন্ন শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফলের সারসংক্ষেপ হস্তান্তর করেন।

গণভবনে আয়োজিত ফলপ্রকাশ অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এ বছর সাধারণ ৯টি শিক্ষা বোর্ড, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডসহ ১১টি বোর্ডের ১৩ লাখ ৫৯ হাজার ৩৪২ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। তাদের মধ্যে ছাত্র ৬ লাখ ৮৮ হাজার ৮৮৭ জন এবং ছাত্রী ৬ লাখ ৭০ হাজার ৪৫৫ জন। এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড সাব কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।

শিক্ষা বোর্ডগুলো জানায়, ২০২২ সালে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থী ছিল ১২ লাখ ৩ হাজার ৪০৭ জন। এবার পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৫৫ হাজার ৯৩৫ জন বেড়েছে।

আন্তঃশিক্ষাবোর্ড জানিয়েছে, কলেজ নোটিশ বোর্ড ছাড়াও বোর্ডের নির্ধারিত ওয়েবসাইটে ও এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে পারবে পরীক্ষার্থীরা।

চলতি বছর ৮টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয় ১৭ আগস্ট; আর প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে পিছিয়ে যাওয়া তিনটি শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা (চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড) শুরু হয় ২৭ আগস্ট। এবার পূর্ণ নম্বর ও পূর্ণ সময়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তবে আইসিটিতে ১০০ নম্বরের পরিবর্তে ৭৫ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে।