বাজারদর সহনীয় হলেও ক্রেতার দেখা নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক
উইমেননিউজ২৪.কম
প্রকাশিত : ১২:১৩ পিএম, ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ বৃহস্পতিবার | আপডেট: ০৪:১২ পিএম, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ শুক্রবার
রাজধানীর বাজারে নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় হলেও বাজারে আজ তেমন একটা ক্রেতা নেই। অনেকটাই অলস সময় পার করছেন বিক্রেতারা।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার, রামপুরা, মালিবাগ হাজীপাড়া, খিলগাঁও, সেগুনবাগিচা এবং শান্তিনগরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমনই চিত্র দেখা গেল।
রাজধানীর বাজারগুলোতে কমেছে মুরগি ও ডিমের দাম। আগের চেয়ে কম দামে পাওয়া যাচ্ছে অধিকাংশ সবজি।
বিভিন্ন বাজার ঘুরে জানা গেছে, সাদা বয়লার মুরগি ১২০-১৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। লাল লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২০০-২২০ টাকা কেজি । আর ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ৯০-৯৫ টাকা ডজন।
সবজি বাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজার ও মানভেদে প্রতিকেজি শিম বিক্রি হচ্ছে ১০০-১১০ টাকা কেজি, পাকা টমেটো ১০০-১১০ টাকা কেজি, গাজর ৮০-৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে ছোট আকারের প্রতিপিস ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৩০-৩৫ টাকা। পাতাকপি বিক্রি হচ্ছে ২৫-৩০ টাকা পিস। মান ও বাজারভেদে বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০ টাকা কেজি।
বাজার ভেদে উস্তার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪৫ টাকা কেজি, বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৪০-৫০ টাকা কেজি।চিচিংগা, পটল, ঝিঙা, ধুনদল, কাকরল বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০ টাকা কেজি। পেপে আগের মতো ২০-৩০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। ৪০-৫০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া করলার দাম কমে নেমেছে ২৫-৩০ টাকায়। ঢেড়স বাজার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০ টাকা কেজি। লাউ প্রতি পিস ৩০-৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
দেশি পেঁয়াজের দাম কমে বিক্রি হচ্ছে ৫০-৫৫ টাকা কেজি। আর আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২৫-৩০ টাকা কেজি।
খুচরা দোকানে মূলত চীনা ও ভারতীয় আদা বিক্রি হয়। চীনা আদা ১২০-১৩০ ও ভারতীয় আদা ১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
মানভেদে প্রতি কেজি মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে, ৮০-৯০ টাকায়,দেশি মসুর ডাল ১১০ -১২০ টাকা, মুগডাল ৬৫-৯৫ আর বুটের ডাল বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭৫ টাকা দরে। বেড়েছে এলাচের দাম। তবে বাড়াকমা নেই লবঙ্গ, জিরা, দারুচিনি`সহ অন্যান্য মসলার দরে।
বাজারগুলোতে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে ইলিশসহ ছোট-বড় অন্যান্য মাছ। অনেকটাই ক্রেতাশূন্য চালের বাজার। বিক্রি না থাকায় উঠানামা নেই মিনিকেট, নাজিরশাইল, আটাশ সহ সবধরনের চালের দরদামে।
