ঢাকা, বৃহস্পতিবার ০৯, মে ২০২৪ ৫:৫২:৪০ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

বই পড়তে ভালবাসেন? বাড়িতে বানিয়ে ফেলুন বইঘর

লাইফস্টাইল ডেস্ক

উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:০৫ পিএম, ১৩ অক্টোবর ২০১৯ রবিবার

বই পড়তে ভালবাসেন? বাড়িতে বানিয়ে ফেলুন বইঘর

বই পড়তে ভালবাসেন? বাড়িতে বানিয়ে ফেলুন বইঘর

আজকাল বাংলা সাহিত্যের অনেক অনুরাগী পাঠকদেরই দুঃখ করতে শুনেছি যে বাঙালির নাকি বই পড়ার টান ক্রমশ কমে যাচ্ছে। ই-বুক, নানা কাজে ব্যস্ততা, বই পড়ার অভ্যাস কমে যাওয়া নানা কারণেই অনেকেই বইয়ের খোঁজখবর রাখেন না বলে অনেকেই অভিযোগ করেন।

তবে তা সব সময় মোটেও সত্যি নয়। পড়ুয়াদের বই পড়ার অভ্যাস কমেনি। শুধু তা-ই নয়, তারা অনেকেই বাড়িতে একটা ছোটখাটো বই পড়ার ঘরেরও ব্যবস্থা করেন। অনেকের মতে আবার প্রবল ভাবে বাড়ছে বাঙালির বই কেনার সংখ্যাও। আগে লাইব্রেরি থেকে বই নিয়ে এসে পড়তেন অনেকে। আজকাল সময়ের অভাবে লাইব্রেরিতে যাওয়া কমে গেছে অনেকের। বরং অনেকে বাড়িতেই তৈরি করে নিচ্ছেন ছোট ছোট লাইব্রেরি।

বসার ঘরের কোনও এক দেওয়ালে ঝকমকে গ্রন্থাগার তাই তৈরি করে নেওয়াই যায়। ডিসপ্লে ইউনিটের সঙ্গে বই রাখার র‍্যাক বা লাইব্রেরিও তৈরি করে নেওয়া যায়। জানলার নিচে ছোট ছোট বাক্স থাকে ফ্ল্যাটবাড়িতে। যা বাইরে পাল্লা দিয়ে ভিতরে জিনিসপত্র রাখা হয়। এই জানলার নিচের জায়গাগুলোকে বই রাখার জায়গা হিসেবে ব্যবহার করা যেতেই পারে।

সিঁড়ির নিচ— বাড়ির এই অংশটা চিরকেল অবহেলার জায়গা। কিন্তু সিঁড়ির নিচে যদি ঠিকঠাক জায়গা থাকে তা হলে সুন্দর বইয়ের র‍্যাক বানিয়ে নেওয়া যায়। মেঝেতে গদি পেতে কিংবা লো হাইট বসার ব্যবস্থাও করে নেওয়া যেতে পারে।

চিলেকোঠার ঘর কিংবা মেজেনাইন ফ্লোর ছোট্ট লাইব্রেরি বানিয়ে নেওয়ার দারুন জায়গা। ফ্ল্যাট বা বাড়ির অতিরিক্ত ঘরকে লাইব্রেরি হিসেবে বানিয়ে নেওয়া যায়। সারাদিন পড়াশোনা চলল, বাড়িতে অতিথি এলে তার জন্যও ছেড়ে দেওয়া গেল সেই ঘর।