জন্মের পরের প্রথম কয়েক সপ্তাহ প্রতিটি শিশুর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নবজাতকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তখনও বিকশিত হয়, তাই তাদের ক্ষেত্রে বড় শিশুদের তুলনায় সংক্রমণ অনেক দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে।

ফলমূলকে সবচেয়ে পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয় যা প্রায় সব ঋতুতেই খাওয়া যেতে পারে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর নির্ভর করে।

শরীর স্ট্রেস, পানিশূন্যতা বা গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টির অভাব অনুভব করলে বলিরেখা, নিস্তেজ ত্বক এবং ক্লান্ত চোখ দেখা দেয়। বেশ কিছু দৈনন্দিন খাবারে এমন যৌগ থাকে যা কোষকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করে, কোলাজেন বজায় রাখে এবং ত্বককে দৃঢ় রাখে।

অনেকেই আছেন যাদের মনে সবসময় চিন্তা আসে। যা জীবনের গতিশীলতা ও মানসিক বিকাশে বাধার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বিপরীতে ইতিবাচক মানসিকতা ধারণের কৌশল আপনার জীবনকে সহজ করে তুলতে পারে।

ফল খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি, তা নিয়ে নানা মত-দ্বিমত আছেই। কেউ কেউ জোর দিয়ে বলেন যে সকালে প্রথমে ফল খাওয়া সুস্বাস্থ্যের চাবিকাঠি, আবার কেউ কেউ সতর্ক করে দেন যে এই অভ্যাস অ্যাসিডিটি, পেট ফাঁপা বা হজমকে ধীর করে দেয়ার মতো সমস্যা তৈরি করতে পারে। 

চুল হলো আমাদের মাথার আক্ষরিক মুকুট। সুস্থ চুলের উৎপত্তি শরীরের ভেতর থেকেই। পুষ্টিকর খাবার চুলের বৃদ্ধিতে উচ্চ-স্তরের সিরামের চেয়েও অনেক বেশি কাজ করে।

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের হাড় দুর্বল হতে শুরু করে, এই অবস্থাকে অস্টিওপোরেসিস বলা হয়। তবে আজকাল, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং পুষ্টির অভাবে অপেক্ষাকৃত কম বয়সেই হাড়ের ক্ষয় শুরু হতে পারে। সঠিক খাবার গ্রহণ করলে বৃদ্ধ বয়সেও হাড়কে শক্তিশালী রাখা সম্ভব।

আজকাল বেশিরভাগ শিশুর কাছেই স্মার্টফোন থাকে। যদিও অনেক সময় স্মার্টফোন শিশুদের নিরাপদ রাখার জন্য কার্যকরী (নিয়মিত যোগাযোগ, ট্র্যাকিং ইত্যাদির মাধ্যমে)।

অনেক সময় ছোট ছোট অভ্যাসও আমাতের স্বাস্থ্যের ওপর বড় প্রভাব ফেলতে পারে, তাই না? রসুন হলো সেই প্রাচীন প্রতিকারের মধ্যে একটি, যা মানুষ প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে বিশ্বাস করে আসছে।

সুস্থ লিভারের রহস্য কোনো দামি সাপ্লিমেন্টের দোকানে লুকিয়ে নেই; এটি সম্ভবত ইতিমধ্যেই আপনার রান্নাঘরে রয়েছে। কখনো কখনো আমাদের রান্নাঘরে থাকা সবচেয়ে সাধারণ উপাদানও ডাক্তারকে দূরে রাখার ক্ষমতা রাখে।

রাতে এক কাপ উষ্ণ আদা পানি হলো সেই সহজ প্রতিকারের মধ্যে একটি যা আমাদের রান্নাঘরে নীরবে থাকে কিন্তু খুব কমই তার প্রাপ্য কৃতিত্ব পায়। যদিও আমাদের বেশিরভাগ মানুষ কেবল ঠান্ডা লাগার সময়ই আদার দিকে ঝুঁকে পড়ে।

শীতের আগমন মানে মুখরোচক নানা খাবারের সঙ্গে সর্দি-জ্বর-কাশির ভয়ও। তাই এসময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা জোরদার করার দিকে মনোযোগী হতে হবে।

প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য একটি শক্তিশালী প্রেসক্রিপশন। এই সহজ কার্যকলাপ বেশ কিছু শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন ঘটায়, মেজাজ উন্নত করে, স্ট্রেস হরমোন হ্রাস করে, রক্তে শর্করার স্থিতিশীলতা বজায় রাখে।

নারী-পুরুষ মাত্রই ভালোবাসার সম্পর্কে জড়াবেন। একটু মেলামেশা করবেন। এটাই তো নিয়ম। এটাই চিরন্তন কাল থেকে চলে এসেছে। তবে মুশকিল হল, কিছু পুরুষ হাজার চেষ্টা করার পরও মহিলাদের সান্নিধ্য পান না।

স্বাস্থ্যকর বলে ডাকা অনেক খাবারে আপনার হার্টের জন্য আশ্চর্যজনক ঝুঁকি লুকিয়ে থাকতে পারে, বিশেষ করে যদি আপনার নির্দিষ্ট স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকে অথবা হৃদরোগের কারণে ওষুধ গ্রহণ করে থাকেন।

কোষ্ঠকাঠিন্য একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ। এই রোগে বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের ভুগছেন। পেট পরিষ্কার না হলে তা চরম অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এর ফলে পেট ফাঁপা, ভারী হওয়া এবং মাথাব্যথা হতে পারে।

শীতকাল শুরু হলেই আমাদের শরীরে উষ্ণতা, শক্তি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির আরও বেশি প্রয়োজন হয়। স্যুপ এবং চা সবার মনোযোগের কেন্দ্রে থাকলেও শীতকালীন খাবারের তালিকায় একটি সাধারণ ফল রয়েছে।

শীত তো এসেই গেল। এসময় আপনার বাড়ির দুরন্ত শিশুটিকে সুস্থ ও নিরাপদ রাখতে কিছু বাড়তি কাজ করা জরুরি। কারণ শীত এলে তার সঙ্গে নানা অসুখ-বিসুখের জীবাণুও চলে আসে।

সকালের নাস্তা হলো দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার। এটি আমাদের শরীরের বিপাক প্রক্রিয়া শুরু করে এবং সারাদিন উদ্যমী থাকতে সাহায্য করে।

শীত এলে আমাদের শরীরের যেসব অংশ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তার মধ্যে সবার আগেই রাখা যেতে পারে ঠোঁটকে। শীত আসার আগেই তার ছাপ পড়তে শুরু করে আমাদের ঠোঁটে।

শীতের মৌসুম শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অস্বস্তির প্রথম লক্ষণগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গলা এবং বুকে অনুভূত হয়।

সন্তান নেওয়ার সিদ্ধান্ত কি শুধু পরিবারের চাপে, নাকি আপনার নিজের ইচ্ছা-সক্ষমতা ও পূর্ব প্রস্তুতির ভিত্তিতে? এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজে নিলেই বোঝা যায়, বাবা-মা হওয়ার মতো বড় সিদ্ধান্তের পথে আপনি কতটা এগিয়েছেন।

যারা বাড়িতে থাকেন, তাদের কাজ কম বা বেশি যাই হোক না কেন, সাধারণত তাদের এক জায়গায় বসে থাকার সুযোগ কম হয়। একজন সুস্থ মানুষ অন্তত এক ঘণ্টায় একবার জায়গা পরিবর্তন করেন।

হিমেল হাওয়া বইতে শুরু করেছে। ভোরবেলা শিশিরে ভিজে উঠছে উঠোন, আর সকালের বাতাসে এসে গেছে কনকনে সতেজতা। শীতের আগমনী সুর যতই রোমান্টিক হোক, এই সময়টা সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের হয়ে দাঁড়ায় শিশুদের জন্য।