ঢাকা, শনিবার ২৭, এপ্রিল ২০২৪ ৩:৫৮:২৭ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি ছাড়াবে আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ডের গভর্নমেন্ট হাউসে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী চলতি মাসে তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা নেই গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার হিটস্ট্রোকে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

পাঁচ প্রতিষ্ঠানের করোনা পরীক্ষার অনুমোদন স্থগিত

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:৪০ পিএম, ১৩ জুলাই ২০২০ সোমবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

অনুমোদন দেয়া হয়েছিল করোনার নমুনা পরীক্ষার। কিন্তু নানা কারণ দেখিয়ে করোনা পরীক্ষা শুরু করতে না পারায় পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে দেয়া সেই অনুমোদন স্থগিত করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

অনুমোদন স্থগিত করা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- শাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজ, কেয়ার মেডিকেল কলেজ, থাইরোকেয়ার বাংলাদেশ লিমিটেড, স্টেমজ হেলথকেয়ার ও এপিক হেলথকেয়ার। রবিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানার সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এদের মধ্যে শাহাবুদ্দিন মেডিকেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে তারা আগস্টে পরীক্ষা শুরু করতে পারবে।

প্রতিষ্ঠানগুলোর করোনা পরীক্ষা করার সক্ষমতা সঠিকভাবে যাচাই বাছাই না করে অনুমোদন দেয়ায় এমন পরিস্থিতির তৈরি হয়েছে বলে জানা গেছে। পরবর্তী সময়ে প্রস্তুতি সম্পন্ন হলে আবারো অনুমোদনের জন্য আবেদন করতে হবে। তখন সরেজমিন পরিদর্শন শেষে অনুমোদন দেবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আরটি-পিসিআর ল্যাবের অনুমোদন দেয়া হলেও আজ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করতে ব্যর্থ হয়েছে। সে কারণে কোভিড-১৯ আরটি-পিসিআর পরীক্ষা করার অনুমোদন সাময়িকভাবে স্থগিত করা হলো।

আরও বলা হয়, প্রতিষ্ঠানগুলো ফের আরটি-পিসিআর পদ্ধতিতে করোনা পরীক্ষা করতে চাইলে তাদের ল্যাবরেটরি সম্পূর্ণভাবে এই পরীক্ষা চালিয়ে নেয়ার জন্য প্রস্তুত জানিয়ে ফের অধিদপ্তরে আবেদন করতে হবে। কোভিড-১৯ আরটি পিসিআর মেশিন ও আমদানি করা কিটের অনাপত্তিপত্র ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর থেকে নিতে হবে। পরবর্তী সময়ে সরেজমিনে পরিদর্শনের প্রতিবেদন অনুযায়ী আবেদন সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

গত মার্চের শেষের দিকে দেশে করোনার প্রকোপ শুরুর দিকে আইইডিসিআর শুধু পরীক্ষা করত। পরবর্তী সময়ে রোগীর সংখ্যা বাড়ায় ধীরে ধীরে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকেও নমুনা পরীক্ষার অনুমোদন দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

যদিও অনুমোদন নেয়া কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নমুনা ফেলে দিয়ে মনগড়া রিপোর্ট দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। কেউ আবার অতিরিক্তি টাকা নিয়ে পরীক্ষা করাচ্ছেন। এসব অভিযোগে জেকেজি নামের একটি কথিত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে সংস্থাটি।

-জেডসি