ঢাকা, শুক্রবার ২৬, এপ্রিল ২০২৪ ১১:৪৪:১৭ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার হিটস্ট্রোকে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ যুদ্ধ কোনো সমাধান দিতে পারে না, এটা বন্ধ হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে সন্তানকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিলেন মা আরও ৩ দিন হিট অ্যালার্ট জারি

সুখি দেশ হিসেবে ১০ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৪:২৭ পিএম, ২১ মার্চ ২০১৯ বৃহস্পতিবার

বিশ্বে সুখি দেশের তালিকায় এ বছর ১০ ধাপ পিছিয়ে ১২৫তম অবস্থানে বাংলাদেশ। বুধবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন সমাধান নেটওয়ার্ক বিভাগ। ২০১৮ সালে সুখি দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১১৫তম।

১৫৬ দেশের এই তালিকায় বিগত পাঁচ বছর ধরে শীর্ষ অবস্থান আঁকড়ে ধরে আছে ফিনল্যান্ড এবং সবচেয়ে নিচে দক্ষিণ সুদান।

সিএনএন এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সলিউশনস নেটওয়ার্ক’ নামে একটি সংস্থার মাধ্যমে ২০১২ সাল থেকে ‘ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট’ প্রকাশ করে আসছে জাতিসংঘ। নাগরিকদের জীবন নিয়ে প্রত্যাশা, সামাজিক সুরক্ষা ও দুর্নীতির মতো বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে এ তালিকা তৈরি করা হয়।

তালিকায় বরাবরের মতো ভালো অবস্থানে রয়েছে ইউরোপের দেশগুলো। এর মধ্যে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো রয়েছে সবার ওপরে।  আর নিচের দিকে রয়েছে আফ্রিকার দেশগুলো।

এ বছর আট ধাপ এগিয়ে ৬৭তম সুখি দেশ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে পাকিস্তান। এতে করে দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে সুখি দেশ পাকিস্তান আর অসুখি দেশ আফগানিস্তান (১৫৪)।

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের পরেই আছে ভুটান ৯৫তম, নেপাল ১০০তম, শ্রীলঙ্কা ১৩০তম ও ভারত ১৪০তম। এ বছর তালিকায় যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান এক ধাপ পিছিয়ে ১৯তম।

এ বছর সবচেয়ে কম সুখি দেশের তালিকায় বেশি স্থান পেয়েছে আফ্রিকা এবং এশিয়া মহাদেশের মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো। এ তালিকার শীর্ষে আছে গৃহযুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ দক্ষিণ সুদান। এরপরের স্থানগুলোতে আছে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, আফগানিস্তান, তানজানিয়া, রুয়ান্ডা, ইয়েমেন, মালয়ী, সিরিয়া, বতসোয়ানা এবং হাইতি।

২০১১ সালে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভুটান জাতিসংঘে বিশ্ব সুখি দিবস পালনের প্রস্তাব উত্থাপন করে। এর পরের বছর থেকেই ২০ মার্চকে ‘বিশ্ব সুখি দিবস’ হিসেবে পালন করা হচ্ছে।