সেলিনা বাহার জামান: জন্মদিনে শ্রদ্ধাঞ্জলী
অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ০৭:০১ পিএম, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ শুক্রবার
ফাইল ছবি
আজ সেলিনা বাহার জামানের জন্মদিন। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের একজন অন্যতম লেখক। বিভিন্ন খ্যাতিমান লেখকের রচনা সংগ্রহ ও স্মারকগ্রন্থের সুযোগ্য সম্পাদক, সংস্কৃতিকর্মী ও নারী জাগরণ আন্দোলনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন এই মহান নারী। পঞ্চাশের দশকের একজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী, উপস্থাপিকা, আবৃত্তিকার ও নৃত্যনাট্য শিল্পী তিনি। বাংলাদেশের শিক্ষা ও সংস্কৃতি আন্দোলনে তার অবদান অপরিসীম।
ওই সময়ের সব ধরনের প্রতিবন্ধকতাকে জয় করে তিনি চালিয়ে গেছেন তাঁর সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড ও লেখালেখির কাজ। তবে সবচেয়ে বেশি তিনি সমাদৃত হয়েছেন খ্যাতিমান বিভিন্ন লেখকের স্বারকগ্রন্থ প্রকাশ করে। পাশাপাশি নারী জাগরণ আন্দোলনের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন। বহুমূখী প্রতিভার অধিকারী এই লেখিকা, আবৃত্তিকার ও সংস্কৃতিকর্মী সেলিনা বাহার জামানের জন্মদিন আজ শুক্রবার।
১৯৪০ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ফেনী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তিন বোন ও এক ভাইয়ের মধ্যে সেলিনা বাহার ছিলেন সবার বড়। তিনি প্রয়াত সমাজসেবী ও মন্ত্রী হবীবুল্লাহ বাহার চৌধুরী ও শিক্ষাবিদ আনোয়ারা বাহার চৌধুরীর বড় মেয়ে।
সেলিনা বাহার তাঁর প্রথম স্কুল জীবন শুরু করেন কলকাতার প্র্যাট মেমোরিয়াল স্কুল দিয়ে। পরে ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকার কামরুন্নেসা স্কুলে ভর্তি হন তিনি। ১৯৫৪ সালে এসএসসি এবং ১৯৫৬ সালে ইডেন কলেজ থেকে এইসএসসি পাস করেন। পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগ থেকে এমএসসি করেন। এমএসসিতে তিনি প্রথম স্থান অধিকার করেন।
১৯৬১ সালে ইডেন কলেজের গণিতের প্রভাষক হিসেবে শুরু হয় তাঁর পেশাজীবন। পরে অবশ্য তিনি বদরুন্নেসা কলেজ ও জগন্নাথ কলেজেও অধ্যাপনা করেছেন। সবশেষে তিনি জগন্নাথ কলেজের গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ১৯৯৮ সালে অবসর গ্রহণ করেন।
সেলিনা বাহার সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে তাঁর প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন অনেক ছোটবেলাতেই। শিশু শিল্পী হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন রেডিওর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে। পরবর্তীতে একাধারে প্রায় পঞ্চাশ বছর তিনি রেডিওর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নাট্যশিল্পী ও পরিচালক হিসেবে অংশ নিয়েছেন। অর্ধ সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘নজরুল ধূমকেতু’ সম্পাদনাও করেছেন তিনি।
বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন, জহুর হোসেন চৌধুরী, আনোয়ারা বাহার চৌধুরী, শামসুদ্দিন আবুল কালাম, শামসুন্নাহার মাহমুদ, আব্দুল ওয়াহাবসহ বহু সংখ্যক কৃতীজনদের জীবনকর্ম নিয়ে স্মারকগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে তাঁরই সম্পাদনায়। এই কর্মকান্ডের জন্য তিনি ব্যাপকভাবে প্রশংসিতও হয়েছেন।
বহুমুখী প্রতিভাধর এই নারী ২০০৪ সালের ১ ডিসেম্বর মাত্র ৬৪ বছর বয়সে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
- ভৈরবে বোরো ধানের বাম্পার ফলন
- রোববার যেসব এলাকায় ব্যাংক বন্ধ থাকবে
- কোলে চড়ে ভোট দিলেন বিশ্বের সবচেয়ে খর্বকায় নারী
- সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের রহস্য ফাঁস
- নিয়োগ দেবে হীড বাংলাদেশ, যারা আবেদন করবেন
- অন্দরে সবুজের ছোঁয়া, গরমে মিলবে স্বস্তি
- কুমিল্লায় সূর্যমুখী চাষে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে
- যুদ্ধ কোনো সমাধান দিতে পারে না, এটা বন্ধ হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী
- ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে সন্তানকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিলেন মা
- বিরল এক মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী হলো দেশ
- কাপ্তাই হ্রদে ৩ মাস মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা শুরু
- পার্টিতে পূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে : রওশন এরশাদ
- বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস আজ
- আরও ৩ দিন হিট অ্যালার্ট জারি
- গরমে শিশু ও নবজাতকের যত্ন কীভাবে নিবেন
- খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ আরো বাড়ল
- ২৯ ফেব্রুয়ারি বা লিপ ইয়ার নিয়ে ১০টি মজার তথ্য
- জমজমাট ফুটপাতের ঈদ বাজার
- দেশে ধনীদের সম্পদ বাড়ছে
- এবার বাংলা একাডেমি গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার পাচ্ছেন যারা
- গুলবদন বেগম: এক মুঘল শাহজাদির সাহসী সমুদ্রযাত্রার গল্প
- বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা
- যে বিভাগে বিচ্ছেদের হার বেশি
- ৭ই মার্চ পরিস্থিতি, কেমন ছিলো সেই দিনটি
- ঘরের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
- শেখ মুজিবের ৭ই মার্চের ভাষণের নেপথ্যে
- সদরঘাট ট্র্যাজেডি: সপরিবারে নিহত সেই মুক্তা ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা
- দিনাজপুরে ব্যাপক পরিসরে শিম চাষের লক্ষ্য
- জিমন্যাস্টিকসে শিশু-কিশোরদের উৎসবমুখর দিন
- শবে বরাত যেভাবে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে উৎসবে পরিণত হলো