ঢাকা, শুক্রবার ০৫, ডিসেম্বর ২০২৫ ১৪:২২:২০ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে জুবাইদা রহমান ‘শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের ইতিবাচক সাড়া নেই’ বেশির ভাগ সবজিই ৬০-৮০ টাকার ওপরে বন্যায় সহায়তা: বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানালেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী

আলোচিত পর্নো-তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৯:৩১ এএম, ২২ অক্টোবর ২০২৫ বুধবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

বিদেশি সাইটে অশ্লীল ভিডিও আপলোডের অভিযোগে গ্রেপ্তার আলোচিত যুগল আজিম ও বৃষ্টিকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা এ আদেশ দেন।

পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে পল্টন থানায় করা মামলায় তাদের সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সাইবার বিভাগের উপপরিদর্শক মিজানুর রহমান। রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর শামসুদ্দোহা সুমন রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন। শুনানি শেষে বিচারক পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

এর আগে, আজ দুপুরে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে হাজির করা হয় তাদের। বিকেল পাঁচটার দিকে এজলাসে রিমান্ড শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।

গত ১৯ অক্টোবর রাতে বান্দরবানের রোয়াংছড়ি বাসস্টেশন সংলগ্ন হাজীপাড়ার একটি ছয়তলা ভবনের ফ্ল্যাট থেকে আজিম ও বৃষ্টিকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি।

জানা যায়, প্রায় ১৫ দিন আগে তারা বান্দরবানে এসে ফলের ব্যবসা করার কথা বলে ওই বাসা ভাড়া নেন। তবে এলাকাবাসীর সঙ্গে তাদের তেমন কোনো যোগাযোগ ছিল না। প্রয়োজন ছাড়া তারা খুব একটা বাসা থেকে বেরও হতেন না।

সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়, আজিম ও বৃষ্টি যৌথভাবে পর্নো ভিডিও তৈরি করে আন্তর্জাতিক সাইটে আপলোড করতেন। ২০২৪ সালের মে মাসে তাদের নামে একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল খোলা হয়, যাতে কয়েক হাজার সদস্য রয়েছে। সেখানে নতুন ভিডিওর লিংক ও আয়ের স্ক্রিনশট শেয়ার করা হতো। শুধু নিজেরাই নয়, তারা অন্যান্যদেরও পর্নোগ্রাফি বানাতে উৎসাহিত করতেন, এমনকি বিভিন্ন গ্রুপ খুলে ‘গাইডলাইন’ দিতেন।

এই চক্রটি দেশি কনটেন্টের নামে আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি সাইটে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করত, যা দেশের সাইবার নিরাপত্তা ও সামাজিক নীতিমালার সঙ্গে সরাসরি সাংঘর্ষিক। সিআইডি বলছে, তাদের কার্যক্রম বিদেশি পর্নো ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ বহন করে।