ঢাকা, শনিবার ২৭, জুলাই ২০২৪ ১২:১৪:১৩ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হলে কারফিউ তুলে নেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হলে কারফিউ তুলে নেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হলে কারফিউ তুলে নেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সহিংসতায় আহতদের দেখতে পঙ্গু হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী ৬ দিন পর ঢাকা-বরিশাল রুটে লঞ্চ চলাচল শুরু আজও বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম নারী প্রধান বিচারপতি মান্দিসা মায়া রাজধানীতে কমেছে সবজি, মাছ ও মুরগির দাম লুকিয়ে থাকা নাশকতাকারীদের ধরতে জনগণকে পাশে চান প্রধানমন্ত্রী

রাবির প্রভাষক সানজানা সোবহানকে শোকজ

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৯:০২ পিএম, ২৮ আগস্ট ২০২৩ সোমবার

সানজানা সোবহান।  ফাইল ছবি

সানজানা সোবহান। ফাইল ছবি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রভাষক সানজানা সোবহানকে শোকজ (কারণ দর্শানোর নোটিশ) দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। শিক্ষা ছুটি বাতিলের পরও দেশে না ফেরা, যথাসময়ে বিভাগে যোগদান না করা এবং তদন্ত কমিটি ও বিশ্ববিদ্যালয়কে অবজ্ঞার কারণ জানতে এই শোকজ দেওয়া হয়।সানজানা সোবহান বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এম আবদুস সোবহানের মেয়ে।

গত ২১ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবদুস সালাম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়, ‘৩১ জুলাই অনুষ্ঠিত ৫২৪তম সিন্ডিকেট সভার ২৫ নম্বর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আপনি কেন শিক্ষা ছুটি বাতিলের আদেশ জারি ও প্রাপ্তির পরও দেশে না ফিরে অনুমোদিতভাবে কোন অধিকার বলে বিদেশে অবস্থান করছেন, কেন আপনি যথা সময়ে বিভাগে যোগদান করেননি এবং কেন তদন্ত কমিটি ও বিশ্ববিদ্যালয়কে অসহযোগিতা ও অবজ্ঞা করেছেন এবং সিন্ডিকেটের আদেশ অমান্য করে শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন—তার ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।’

চিঠিতে বলা হয়, ‘এই পত্রের উত্তর প্রাপ্তির পরে আপনার বিভাগে যোগদান বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের কারণ দর্শানোর নোটিশের বিষয়ে সানজানা সোবহান বলেন, ‘আমি সমস্ত নিয়ম মেনেই উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশ গিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট পূর্ণ বেতনে আমার শিক্ষা ছুটিও মঞ্জুর করে। আমার ডিগ্রি শেষ হতে যখন সাত মাস বাকি, তখন হঠাৎ করেই আমাকে জানানো হয়, আমার ছুটিটি মঞ্জুর হয়নি; অতিসত্বর আমি যেন বিভাগে যোগদান করি।’

তিনি আরও বলেন, ‘স্কলারশিপের শর্তানুযায়ী, মাঝপথে ডিগ্রিটি ছেড়ে দিলে আমাকে প্রায় ৪২ লাখ টাকার আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হতো। তাই আবারও ছুটির আবেদন করি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৭ মাস পর জানায়, যে তারা আমার পুনরায় করা ছুটির আবেদনটি আমলে নেননি। আমি ২৪ মে তারিখে জয়েনও করেছি বিভাগে, এখন দেখছি নানা অভিযোগে অভিযুক্ত করে আমার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হচ্ছে।’

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আব্দুস সালাম বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতেই আমরা ওনাকে নোটিশ দিয়েছি। এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে চাচ্ছি না। ওনার শোকজ নোটিশের জবাবের পরিপ্রেক্ষিতে সিন্ডিকেট যে সিদ্ধান্ত নেবে, সেটাই হবে।’