ঢাকা, রবিবার ০৭, ডিসেম্বর ২০২৫ ০:৩৬:০৫ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
খালেদা জিয়ার অবস্থা এখনও উদ্বেগজনক আরও পেছাল খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা খালেদা জিয়ার এন্ডোসকপি সম্পন্ন, থামানো গেছে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ আগারগাঁওয়ে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, নারীসহ দগ্ধ ৬ প্রবাসীদের নিবন্ধন ছাড়াল এক লাখ ৯৩ হাজার

শিক্ষার্থীকে তার ইতিহাস জানতে হবে: শিক্ষামন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৯:৫৮ পিএম, ২৪ জুলাই ২০২৩ সোমবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে (আইসিসিবি) আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১তম সমাবর্তনে সভাপতির বক্তব্য দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। 

সোমবার রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে (আইসিসিবি) আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১তম সমাবর্তনে সভাপতির বক্তব্য দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। 
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আমাদের শিক্ষার্থীকে তার ইতিহাস জানতে হবে এবং সেই ইতিহাস বাঙালির ইতিহাস, বাংলার ইতিহাস, আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস। শিক্ষা, জ্ঞান, অভিজ্ঞতা এগুলো কোনো গণ্ডিতে আবদ্ধ থাকে না।

আমরা এখন বলি জীবনভর শিক্ষা। আর সেই শিক্ষা অর্জন করে আপনারা জীবনে সাফল্য অর্জন করবেন এটাই প্রত্যাশা।

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আমাদের শিক্ষার্থীকে তার ইতিহাস জানতে হবে এবং সেই ইতিহাস বাঙালির ইতিহাস, বাংলার ইতিহাস ও আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস। শিক্ষা, জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা এগুলো কোনো গণ্ডিতে আবদ্ধ থাকে না।

সভাপতির বক্তব্যে ডা. দীপু মনি বলেন, আমরা সবাই কী বিএ অনার্স, মাস্টার্স করব? আমাদের বোধ হয় একটু ভাববার সময় এসেছে। আমাদের কিন্তু জনসংখ্যার দেশ ও ভৌগোলিকভাবে খুব ছোট। আমরা আমাদের দেশের ভেতরে কাজের ব্যবস্থা করতে পারবো, শিক্ষার্থীদের কোথায় পাঠাতে পারবো, কী কী পেশায় পাঠাতে পারবো, কোন কোন বৃত্তিতে তাদের সুযোগ থাকবে, এসব হিসাব-নিকেশ করেই আমাদের এ পথে এগোনো ভালো।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখন দেশের সব জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করছেন। কেউ বলতে পারেন, তাহলে আপনি একদিকে বলছেন আমরা অনার্স, মাস্টার্স সবাই করব কিনা, আরেকদিকে প্রতি জেলায়-জেলায় বিশ্ববিদ্যালয়— এ দুটো সাংঘর্ষিক নয়।

তিনি বলেন, আমার এই বাংলার মাটিতে যে সংস্কৃতি আছে, আমার যে ইতিহাস আছে, আমার যে ঐতিহ্য আছে, আমার যে কৃষ্টি আছে, আমার যে সাহিত্য আছে তার সবকিছু যদি আমি আত্মস্থ করতে পারি, আমি যদি কায়মনোবাক্যে বাঙালি হতে পারি, আমি যদি শাশ্বত বাঙালি হতে পারি, আমি যদি আমার ত্যাগের ইতিহাস, আমার সংগ্রামের ইতিহাস, আমার স্বাধীনতার ইতিহাস তাকে যদি আমি হৃদয়ঙ্গম করতে পারি, তাকে যদি ধারণ করতে পারি, তাহলে সেই আত্মশক্তিতে বলিয়ান হয়ে আমি বিশ্বমানব হতে পারব।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য উপস্থাপন করেন আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফজলে ইলাহী। সমাবর্তন বক্তার বক্তব্য দেন বাংলাদেশ এক্রিডিটেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ।