ঢাকা, মঙ্গলবার ১৬, ডিসেম্বর ২০২৫ ১:৪০:৪০ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ মহান বিজয় দিবস দেশজুড়ে চলছে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’ বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : রাষ্ট্রপতি সাংবাদিকদের কল্যাণে প্রয়োজনীয় সব উদ্যোগ নেবে সরকার ‘হয়তো জানতেও পারবো না, মা কবে মারা গেছেন’

আইসিইউতে বলিউড অভিনেত্রী তনুজা

বিনোদন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:২৫ পিএম, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ সোমবার

বলিউড অভিনেত্রী তনুজা।  ছবি: সংগৃহীত  

বলিউড অভিনেত্রী তনুজা। ছবি: সংগৃহীত  

বলিউডের এক সময়ের সারা জাগানো অভিনেত্রী তনুজা গুরুতর অসুস্থ। বর্তমানে তনুজাকে মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে আছেন তিনি। রবিবার বিকেলে তাকে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়। আইসিইউ-তে রাখা হয়েছে ৮০ বছর বয়সি তনুজাকে। মুম্বইয়ের জুহু হাসপাতালের একটি সূত্রে সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, বার্ধক্যজনিত সমস্যার কারণে তাকে ভর্তি করানো হয়েছে। চিকিৎসকদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে তাকে। চিন্তার কিছু নেই, এখন ভালো আছেন এই অভিনেত্রী।

তনুজা সমর্থ-এর জন্ম ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৪৩। তিনি ভারতীয় চলচ্চিত্র শিল্প বা বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী। তবে 'তনুজা' নামেই চলচ্চিত্র অঙ্গনে তিনি অতি পরিচিত। এছাড়াও, তিনি 'তনুজা মুখার্জি' নামেও পরিচিত। বাংলা, মারাঠি এবং গুজরাটি চলচ্চিত্রেও তিনি ধারাবাহিকভাবে অভিনয় করেছেন। তনুজা চলচ্চিত্র পরিচালক কুমারসেন সমর্থ ও অভিনেত্রী শোভনা সমর্থর কন্যা। ১৯৭৩ সালে পরিচালক সমু মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিয়ে হয় তার। তাদের দুই কন্যা অভিনেত্রী কাজল ও তানিশা।

হিন্দি ও বাংলা সিনেমাজগতে পরিচিত মুখ তনুজা। ১৯৫০ সালে দিদি নূতনের সঙ্গে ‘হামারি বেটি’ সিনেমাতে অভিনয়ে তার হাতেখড়ি। ১৯৬০ সালে ‘ছাবিলি’তে অভিনয় করেন, যেটির পরিচালক ছিলেন তার মা শোভনা। ১৯৬১ সালে ‘হামারি ইয়াদ আয়েগি’ সিনেমাতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন।

ওই সময় বাংলা ও হিন্দি সিনেমাতে সমান্তরালভাবে কাজ করতে থাকেন তনুজা। ১৯৬৩ সালে উত্তম কুমারের বিপরীতে ‘দেয়া নেয়া’ সিনেমাতে অভিনয় করেন। এ ছাড়াও ১৯৬৭ সালে ‘অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি’, ১৯৬৯ সালে ‘তিন ভুবনেরর পারে’ ও ‘প্রথম কদম ফুল’, ১৯৭০ সালে ‘রাজকুমারী’তে অভিনয় করেন।

তনুজা শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব চরিত্রের অভিনেত্রী হিসেবে ১৯৬৭ সালে ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হন। তবে ‘প্যায়সা ইয়া পেয়ার’ সিনেমার জন্য ১৯৬৯ সালে ফিল্মফেয়ার পান।