ঢাকা, শনিবার ২০, এপ্রিল ২০২৪ ৭:১৩:৪৯ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
হাসপাতালের কার্ডিয়াক আইসিইউ পুড়ে ছাই, রক্ষা পেল ৭ শিশু সবজির বাজার চড়া, কমেনি মুরগির দাম সারা দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনের শাক-সবজি উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি শিশু হাসপাতালের আগুন সম্পূর্ণ নিভেছে

ক্লাস-পরীক্ষা ছাড়া অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সবাই পাশ: মমতা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১০:৫৬ এএম, ৩ এপ্রিল ২০২০ শুক্রবার

ছবি: ইন্টারনেট

ছবি: ইন্টারনেট

বিশ্বব্যাপী মহামারি রূপ নেয়া করোনাভাইরাসের কারণে অনেক দেশ লকডাউন। বন্ধ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও। এমন অবস্থায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মমতা ব্যানার্জি সরকার ঘোষণা দিয়েছে, চলতি বছরে প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত কোনো শিক্ষার্থীকে ক্লাস করতে হবে না। তাদের সবাইকে পাশ করিয়ে দেয়া হবে।

বৃহস্পতিবার পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ওই ক্লাসগুলির শিক্ষার্থীদের পরবর্তী ক্লাসে উত্তীর্ণ হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। তবে নবম থেকে উচ্চ মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে কীভাবে পড়াশোনা চালানো যায়, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করছে শিক্ষা দফতর। খবর আনন্দবাজারের।

রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীর ব্যাখ্যা, নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হয়েছে। কিন্তু করোনা মোকাবেলায় মার্চ মাস থেকেই সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হয়েছে। কাজেই শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। সেই পরিস্থিতিতে রাজ্য সরকার এই শিক্ষাবর্ষে কাউকে এক ক্লাসে রাখতে চায় না।

এদিন শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষা দফতর সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এবছর প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে পরবর্তী ক্লাসে উত্তীর্ণ করা হবে। ফেলের ব্যবস্থা থাকবে না। নবম, দশম, একাদশ, দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্যে শিক্ষা দফতদর বিশেষ কর্মসূচি নেওয়ার চেষ্টা করছে। যাতে প্রযুক্তির মাধ্যমে পড়াশোনা অব্যাহত রাখা যায়। ইমেইল-ওয়েবসাইটের মাধ্যমে, এমনকি টেলিভিশনের মাধ্যমেও তা করা সম্ভব্য করা যায় কি না, তার চেষ্টা করছি। রাজ্য সরকারের অনুমোদনের পর, তা কার্যকর করা হবে।’

এর আগে বার্ষিক পরীক্ষা ছাড়াই সমস্ত শিক্ষার্থীদের পরের শ্রেণিতে উত্তীর্ণ করানোর সিদ্ধান্ত নেয় ভারতের কেন্দ্রীয় মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড।

-জেডসি