ঢাকা, রবিবার ০৭, ডিসেম্বর ২০২৫ ৮:৪৮:৪৯ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
খালেদা জিয়ার অবস্থা এখনও উদ্বেগজনক আরও পেছাল খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা খালেদা জিয়ার এন্ডোসকপি সম্পন্ন, থামানো গেছে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ আগারগাঁওয়ে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, নারীসহ দগ্ধ ৬ প্রবাসীদের নিবন্ধন ছাড়াল এক লাখ ৯৩ হাজার

ক্ষমা চাইলেন সাংবাদিককে গালি দেওয়া ছাত্রলীগ নেত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১০:০৩ পিএম, ১৬ মে ২০২২ সোমবার

ইডেন মহিলা কলেজ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সুস্মিতা বাড়ৈ। পুরোনো ছবি

ইডেন মহিলা কলেজ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সুস্মিতা বাড়ৈ। পুরোনো ছবি

বিবাহিত হয়েও ইডেন মহিলা কলেজ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি হয়েছেন সুস্মিতা বাড়ৈ। এ বিষয়ে জানতে চাইলে এক সাংবাদিককে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন তিনি। এ ঘটনার কল রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এবার  ফেসবুক পোস্টে ক্ষমা চেয়েছেন সুস্মিতা বাড়ৈ।

এর আগে গত শুক্রবার ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়।

বিবাহিত হয়েও সুস্মিতার পদ পাওয়া নিয়ে এক সাংবাদিক তার বক্তব্য জানতে চান। এ সময় নিজেকে অবিবাহিত বলে দাবি করেন সুস্মিতা। একপর্যায়ে ওই সাংবাদিককে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন তিনি। পরে সেই কল রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
 
সাংবাদিককে গালি দেওয়ার বিষয়ে গতকাল রোববার দুঃখ প্রকাশ করে সুস্মিতা বাড়ৈ তার ফেসবুক ওয়ালে লেখেন, ‘যে কল রেকর্ডটা ফাঁস হয়েছে, তখন আমার কমিটির প্রেসারে (চাপে) মানসিক অবস্থা ভালো ছিল না। আমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলাম। যার কারণে সাংবাদিক ভাইয়ের সাথে খারাপ ব্যবহার করে ফেলেছি, যার জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী।’

এর আগের দিন শনিবার আরেক পোস্টের মাধ্যমে সুস্মিতা বাড়ৈ বলেন, ‘কাল (শুক্রবার) যখন ইডেন কলেজের কমিটি হয়। তারপর থেকেই কল আসা শুরু হয়। একের পর এক কল কেউ অভিনন্দন দিচ্ছেন কেউ বা খোচা দিচ্ছেন কেউ বা বাজে কথা বলছেন। একটা পর্যায়ে আমি বিরক্ত হয়ে ফোনে সাংবাদিক ভাইকে কথাগুলো বলেছি, যেটা সম্পূর্ণ আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কথাগুলো বলেছি।’

২০১৮ সালের ১ জুলাই চিরঞ্জিৎ রায় নামে এক ব্যক্তিকে বিয়ে করেন সুস্মিতা। নোটারি পাবলিকের কার্যালয়ে তাদের দুজনের করা ‘হিন্দু বিবাহের হলফনামা’র একটি কপিও পাওয়া যায়।অথচ ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী বিবাহিত কেউ ছাত্রলীগের পদ পাওয়ার সুযোগ নেই।