ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৫, এপ্রিল ২০২৪ ০:৪৪:১৫ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করার বিল সিনেটে পাস ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের কমল স্বর্ণের দাম মক্কা ও মদিনায় তুমুল বৃষ্টির শঙ্কা খালেদার গ্যাটকো মামলায় চার্জগঠনের শুনানি পেছাল কুড়িগ্রামে তাপদাহ: বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায় থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

চীনের ‘জৈব অস্ত্র’ খেয়ে ফেলবে করোনাভাইরাস!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৩৫ পিএম, ৩১ মার্চ ২০২০ মঙ্গলবার

চীনের ‘জৈব অস্ত্র’ খেয়ে ফেলবে করোনাভাইরাস!

চীনের ‘জৈব অস্ত্র’ খেয়ে ফেলবে করোনাভাইরাস!

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় বিশেষ ন্যানোম্যাটেরিয়াল বানিয়েছে চীন, যা কি না শরীরে ঢুকে মুহূর্তের মধ্যেই ভাইরাসটিকে গিলে খেয়ে ফেলবে। চীনা বিজ্ঞানীরা এমন দাবি করেছেন। ন্যানোম্যাটেরিয়ালটি প্রয়োগ করে ৯৬.৫-৯৯.৯ শতাংশ সাফল্য পাওয়া গেছে বলেও দাবি তাদের।

চীনের সরকারি মিডিয়া গ্লোবাল টাইমস-এর এক টুইট বার্তায় এ খবর জানানো হয়। ওই টুইটে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস মোকাবিলার জন্য হাতিয়ার প্রস্তুত।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ এইটটিনর খবরেও চীনা গবেষকদের দাবির বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। সংবাদমাধ্যমটির খবরে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসকে মোকাবিলার জন্য চীনের গবেষকেরা একরকম ন্যানোমেটেরিয়াল বানিয়েছে। শরীরে প্রবেশ করে করোনাভাইরাস শুষে নিয়ে ৯৯.৯ শতাংশ পর্যন্ত নিষ্ক্রিয় করে ফেলে।

বিশেষ এই ন্যানোম্যাটেরিয়ালটিকে ভ্যাকসিন বা ওষুধ বলতে রাজি নন চীনের বৈজ্ঞানিকরা। এটিকে জৈব অস্ত্র বলছেন তারা, যা ভাইরাসটিকে নির্মূল করার জন্য তৈরি করেছেন।

ন্যানোমেটেরিয়াল হেলথকেয়ার ছাড়াও পেন্টস, ফিল্টার, ইনসুলেশন এবং লুব্রিকেট করার কাজেও ব্যবহার করা হয়। গবেষকরা এও দাবি করেছেন, করোনাভাইরাসকে মোকাবিলার ক্ষেত্রে এই ন্যানোম্যাটেরিয়াল দেহে প্রবেশের পর অন্যান্য অ্যানজাইমহগুলোর মতোই কাজ করে।

চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস এখন পর্যন্ত ২০০টি দেশে ছড়িয়েছে। চীন থেকে শুরু করে সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন আইল্যান্ড পর্যন্ত ছড়িয়ে প্রাণ নিয়েছে মোট ৩৯ হাজার ৭৯৪ জনের। সুস্থ হয়েছেন মোট ১ লাখ ৭৩ হাজার ২০১৯ জন। আর আক্রান্তের সংখ্যা ৮ লাখ ১৯ হাজার ২৫।

সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটিতে ১ লাখ ৭৪ হাজার ৬৮৪ আক্রান্ত হয়েছেন। পক্ষান্তরে মারা গেছেন ৩ হাজার ৪০০ জন। আর সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ২১০ জন।

মৃত্যু হার সবচেয়ে বেশি ইতালিতে। এখন পর্যন্ত ১১ হাজার ৫৯১ মারা গেছে দেশটিতে। আক্রান্ত ১ লাখ এ হাজার ৭৩৯, সুস্থ হয়েছেন ১৪ হাজার ৬২০ জন। স্পেনে মৃতের সংখ্যা ৮ হাজার ২৬৯। আক্রান্ত ৯৪ হাজার ৪১৭ জন। সুস্থ হয়েছেন ১৯ হাজার ২৫৯ জন।

করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে চীনে যে পরিমাণ আক্রান্ত করেছিল তা কমে সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮১ হাজার ৫১৮। মারা গেছেন ৩ হাজার ৩০৫ জন। সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ৭৬ হাজার ৫২।