ঢাকা, মঙ্গলবার ১৬, ডিসেম্বর ২০২৫ ১৯:৩৯:১৬ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ মহান বিজয় দিবস দেশজুড়ে চলছে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’ বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : রাষ্ট্রপতি সাংবাদিকদের কল্যাণে প্রয়োজনীয় সব উদ্যোগ নেবে সরকার ‘হয়তো জানতেও পারবো না, মা কবে মারা গেছেন’

দাম বেড়েছে আদা-রসুন-পেঁয়াজের, কমেছে মুরগির

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৩:২২ পিএম, ১ জুলাই ২০২২ শুক্রবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে দাম বেড়েছে আদা, পেঁয়াজ, আলু, কাচাঁ সবজি ও ডিমের। অন্যদিকে কমেছে মুরগির দাম। এছাড়া অপরিবর্তিত রয়েছে অন্যান্য পণ্যের দাম।

শুক্রবার সকালে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার বাজার ঘুরে এসব চিত্র দেখা যায়।

বাজারে দাম বেড়েছে সবজির। এসব বাজারে শসা প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা। লম্বা বেগুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা। গোল বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা, করলা ৮০ থেকে ৬০ টাকা, চাল কুমড়ার পিস ৫০ টাকা, প্রতি পিস লাউ আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৫০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, পেঁপের কেজি ৫০ টাকা, বটবটির কেজি ‌৮০ টাকা, ধুন্দুলের কেজি ৬০ টাকা।

এছাড়া এসব বাজারে ২০ টাকা দাম বেড়ে কাঁচামরিচ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা। কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। শুকনো মরিচের কেজি ৪০০ টাকা। আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়। পেঁয়াজের দাম বেড়েছে, কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। আর একটু ভালো মানের পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা।

এদিকে ঈদকে সামনে রেখে দাম বেড়েছে আদা-রসুনের দাম। বিভিন্ন বাজারে রসুনের কেজি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। বাজারে চায়না রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা। আদার দাম বেড়েছে। আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়।

বাজারে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকায়। প্যাকেট চিনির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়। এছাড়াও এসব বাজারে দেশি মুশুরের ডালের কেজি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা। ইন্ডিয়ান মুশুরের ডাল বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়।

প্যাকেট আটার কেজি এখন বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা। খোলা আটার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা। বাজারে ভোজ্যতেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ২০৫ টাকার।

এসব বাজারে লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। বাজারে হাঁসের ডিমের দাম বেড়েছে। ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৯৫ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ১৯০ টাকা।

ডিম বিক্রেতা মাসুদ বলেন, লাল ডিম ও দেশি মুরগির ডিমের দাম বাড়েনি। তবে হাঁসের ডিমের শতে ২০০ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে। বন্যার কারণে হাঁসের ডিমের দাম বেড়েছে।

এছাড়া বাজারে গরুর মাংসের কেজি ৭০০ টাকা। খাসির মাংসের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকায়। মুরগির দাম কমে কেজি ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা হয়েছে। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৩০ থেকে ২৪০ টাকা। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৬০ টাকায়।