ঢাকা, রবিবার ২৮, এপ্রিল ২০২৪ ১৪:২২:৩০ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
অসুস্থ হয়ে পড়ছে শিক্ষার্থীরা, অনলাইনে ক্লাস দাবি হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা খিলগাঁওয়ে একইদিনে তিন শিশুর মৃত্যু শেরে বাংলার কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে বৃষ্টি কবে হবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

দেশে বাল্যবিয়ে ১০ শতাংশ বেড়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:০০ পিএম, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ সোমবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

দেশে ১৫ থেকে ১৯ বছরের মেয়েদের বিয়ের হার ২০২১ সালে আগের বছরের তুলনায় ১০ শতাংশ বেড়েছে বলে এক জরিপ প্রতিবেদনে জানিয়েছে জাতিসংঘের জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ)।

রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে বাল্যবিয়ের ওপর এক জরিপ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ‘কোভিড-১৯ মহামারির সময়ে বাল্যবিয়ে এবং শহরের বস্তি এলাকায় মাসিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা’ শিরোনামে দুটি জরিপ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, জরিপকালে ১৯ বছরের বেশ কিছু তরুণীকে পাওয়া গেছে, যাদের বয়স ২০২০ ও ২০২১ সালের শুরুতে ১৮ বছরের নিচে ছিল। করোনা মহামারির দুই বছরে ১৫–১৯ বছরের যে ২৭ শতাংশ মেয়ের বিয়ে হয়েছে তাদের মধ্যে প্রথম বছর (২০২০) বিয়ে হয়েছে প্রায় ২৪ শতাংশের ও দ্বিতীয় বছর (২০২১) বিয়ে হয়েছে প্রায় ৩৪ শতাংশের।

এতে আরও বলা হয়, কোভিডের কারণে ২০২০ সালে বাল্যবিয়ের হার কম হয়ে থাকতে পারে। এই সময়ে বুলিংসহ নানা ধরনের সহিংসতা বেড়ে যাওয়ায় মেয়েরা বাল্যবিয়ের শিকার হওয়ার ঝুঁকি বোধ করছে।

২০২১ সালের ডিসেম্বর ও চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ২০টি জেলায় ২ হাজার ৮২০ জন কিশোরী-তরুণীর ওপর জরিপ করা হয়।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, জেলায় জেলায় বাল্যবিয়ের হারের ব্যাপক তারতম্য রয়েছে। যেমন রাঙামাটিতে বাল্যবিয়ে ৪ শতাংশ ও লক্ষ্মীপুরে ৪০ শতাংশ। জরিপের সময় দেখা গেছে, বিবাহিত ওই কিশোরী-তরুণীদের ১৫ শতাংশ ছিল অন্তঃসত্ত্বা। বিবাহিত কিশোরীদের মাত্র ২৪ শতাংশ স্কুলে ফিরেছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল, বিশেষ অতিথি ছিলেন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদা পারভিন। প্রধান আলোচক ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইউএনএফপিএ বাংলাদেশের ডেপুটি রিপ্রেজেন্টেটিভ মাসাকি ওয়াতাবে।