ঢাকা, শুক্রবার ১৯, এপ্রিল ২০২৪ ১৬:১৫:০৩ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
মানুষ এখন ডাল-ভাত নয়, মাছ-মাংস নিয়ে চিন্তা করে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট তীব্র তাপপ্রবাহ, সতর্ক থাকতে মাইকিং ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম ধাপ আজ শুরু জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই দেশ আরও উন্নত হতো টাইমের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা

ভুয়া কাবিননামায় ইডেন ছাত্রলীগ নেত্রীকে হয়রানি

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৯:৪৪ এএম, ২০ মে ২০২২ শুক্রবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

ইডেন মহিলা কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণার পর থেকে আলোচনায় এসেছেন সোনালি আক্তার। যার পুরো নাম রাহিমা আক্তার (সোনালি)।

শুক্রবার (১৪ মে) ঘোষিত কমিটিতে এক নম্বর সহ-সভাপতি তিনি। কিন্তু ভুয়া কাবিননামার মাধ্যমে তাকে বিবাহিত দাবি করে হয়রানি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

সোনালি আক্তারের গ্রামের বাড়ি খুলনার কয়রা উপজেলায়। কমিটিতে পদ বঞ্চিত বা পদ পাওয়া কয়েকজনের দাবি, সোনালির বিয়ে হয়েছে ১৩ বছর আগে। তার নাম-পরিচয় সম্বলিত বিয়ের একটি কাবিননামা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। যেটি ভুয়া বলে জানিয়েছেন সোনালি।

ওই কাবিননামার তথ্য অনুযায়ী, ২০১১ সালের ২৭ মে খুলনার কয়রা উপজেলার ৫ নম্বর ইউনিয়ন কাজী অফিসে একই এলাকার মেহেদী হাসান দিদারুল নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ে হয় সোনালির। বিয়ে পড়ান কাজী মো. ইউনুস আলী।

কিন্তু সোনালি বলেন, অনেক আগে এ বিষয়টি সামনে এসেছিল। তখন তার ভাইয়েরা থানায় বসে এটির সমাধান করেছিলেন।

তিনি বলেন, ২০১১ সালে প্রথমবার ওই ভুয়া কাবিননামা ছড়িয়ে দেন দিদারুল। যেটি নিয়ে এলাকায় বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি হয়েছিল। এছাড়া এই ভুয়া কাবিননামাকে ঘিরে ইডেন মহিলা কলেজ ছাত্রলীগের ২০১৮ সালের সম্মেলনেও সমস্যা সৃষ্টি হয়েছিল। এবার কমিটি ঘোষণার পরও এটি নিয়ে একই ঘটনা ঘটেছে।

তবে কাবিননামাটিকে সত্য বলে দাবি করেছেন দিদারুল।

এদিকে কাবিননামাটি আসল নয় জানিয়ে কাজী মো. ইউনুস আলী বলেন, ২০১১ সালে কাবিননামাটি তৈরি করে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। সে সময় বিষয়টি নিয়ে থানা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় পর্যন্ত যাওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ২০১১ সালে কাবিননামাটি সঠিক নয় মর্মে তিনি একটি প্রত্যয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

‘রাহিমা আক্তার সোনালির বিয়ে আমার এখানে হয়নি। তার কোনো বিয়ে অন্য কোথাও হয়েছে কিনা তা আমার জানা নেই’, গণমাধ্যমকে বলেন ইউনুস আলী।

তিনি আরও বলেন, দিদারুলকে আমি চিনি। তিনি স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা। তারও কোনো বিয়ে আমার এখানে হয়নি।