ঢাকা, শুক্রবার ২৯, মার্চ ২০২৪ ১:০৮:৩৫ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
বিশ্বে প্রতিদিন খাবার নষ্ট হয় ১০০ কোটি জনের বাসায় পর্যবেক্ষণে থাকবেন খালেদা জিয়া ট্রেনে ঈদযাত্রা: ৭ এপ্রিলের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু গাজায় নিহত বেড়ে ৩২ হাজার ৪৯০ অ্যানেস্থেসিয়ার ওষুধ বদলানোর নির্দেশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঈদ কেনাকাটায় ক্রেতা বাড়ছে ব্র্যান্ড শপে বাঁচানো গেল না সোনিয়াকেও, শেষ হয়ে গেল পুরো পরিবার

ভ্যাকসিন এলেও সহজে করোনা মহামারী থামবে না: হু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:২৩ পিএম, ১৭ নভেম্বর ২০২০ মঙ্গলবার

ছবি: ইন্টারনেট

ছবি: ইন্টারনেট

ভ্যাকসিন এলেই করোনাভাইরাস মহামারী থেকে রেহাই মিলবে না। সোমবার সতর্ক করে দিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু-এর প্রধান টেডরোজ আধানম ঘেব্রিয়েসুস। তার সতর্কবাণী, ভ্যাকসিন এলেই করোনা থেকে মুক্তি মিলবে বা স্বাভাবিক জীবন যাপনে ফিরে যাওয়া যাবে, এমনটা আশা করা উচিত নয়। তবে কীভাবে স্বস্তি মিলতে পারে, সেই পথও বাতলে দিয়েছেন তিনি।

বিশ্বজুড়ে করোনার টিকি আবিস্কারের প্রতিযোগিতা চলছে। রাশিয়া ও চীন ভ্যাকসিন এনে ফেলেছে বলে দাবি। আবার অক্সফোর্ড, ফাইজার, মর্ডানাও টিকা বাজারে আনার শেষ ধাপে পৌঁছে গেছে। অনেকেই মনে করছেন প্রতিষেধক এসে গেলেই এই মাস্কবন্দি জীবন থেকে রোই মিলবে। আবার আগের মতো স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারবেন। সে সব আশায় পানি ঢেলে দিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান।

মহামারি করোনার প্রাদুর্ভাব শুরুর বর্ষপূর্তি হতে চলল। ইতিমধ্যে সাড়ে পাঁচ কোটি মানুষ করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। ১৩ লাখেরও বেশি মারা গিয়েছেন। শনিবার গোটা বিশ্বে এক দিনে সর্বোচ্চ ৬ লক্ষ ৬০ হাজার ৯০৫ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়। এর আগে গত শুক্রবার ৬ লাখ ৪৫ হাজার ৪১০ জন আক্রান্তের সন্ধান মেলে। যা গত ৭ নভেম্বরের ৬ লাখ ১৪ হাজার ১৩ জন করোনা রোগী শনাক্তের রেকর্ড ভেঙেছিল। এমন পরিস্থিতিতে সতর্ক করলেন হু প্রধান। কী বললেন তিনি?

হু-এর প্রধান টেডরোজ আধানম ঘেব্রিয়েসুস বলেন, “একটি ভ্যাকসিন আমাদের হাতে থাকা অন্য সরঞ্জামগুলোর পরিপূরক হিসেবে কাজ করবে, তবে সেগুলো প্রতিস্থাপন করবে না। একটি ভ্যাকসিন একার শক্তিতে এই মহামারিকে থামাতে পারবে না।”

অর্থাৎ ভ্যাকসিন এলেও নিয়মিত পরীক্ষা, কন্ট্র্যাক্ট ট্রেসিং, মাস্ক-স্যানিটাইজার ব্যবহার ও সামাজিক দূরত্ববিধি মেনেই চলতে হবে। তার কথায়, “ভাইরাসটির সংক্রমণ ছড়ানোর অনেক উপায় থাকছে। তাই নজরদারি চালিয়ে যাওয়া দরকার।” আধানম আরও জানিয়েছেন, “প্রাথমিকভাবে এই ভ্যাকসিনের সরবরাহকে সীমাবদ্ধ করা হবে। অগ্রাধিকার দেয়া হবে স্বাস্থ্যকর্মী, বয়স্ক ব্যক্তি এবং ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে। আশা করছি এতে করে মৃত্যুর সংখ্যা হ্রাস পাবে এবং স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা পরিস্থিতি মোকাবিলায় মানিয়ে নিতে পারবে।”

-জেডসি