ঢাকা, শনিবার ০৬, ডিসেম্বর ২০২৫ ২:৪৪:৪৯ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে জুবাইদা রহমান ‘শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের ইতিবাচক সাড়া নেই’ বেশির ভাগ সবজিই ৬০-৮০ টাকার ওপরে বন্যায় সহায়তা: বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানালেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী

সরকার কন্যাশিশুদের উন্নয়নকে গুরুত্ব দিচ্ছে: ইন্দিরা

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৯:২৭ পিএম, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ শনিবার

সভায় বক্তব্য রাখছেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা।

সভায় বক্তব্য রাখছেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, সরকারের সকল উন্নয়ন পরিকল্পনায় কন্যাশিশুদের গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তাদের উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন কর্মকান্ড গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

আজ শনিবার রাজধানীর শিশু একাডেমি মিলনায়তনে ‘জাতীয় কন্যাশিশু দিবস ২০২৩’ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত  আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরাম-এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে একই মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবারক সভাপতিত্ব করেন।

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদা পারভীন, শিশু একাডেমির মহাপরিচালক আনজীর লিটন, নারী মৈত্রীর নির্বাহী পরিচালক শাহীন আক্তার ডলি, মরিয়ম আক্তার আইরিন, তাসলিমা ইসলাম মানহা ও শান্তা ইসলাম অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

জাতীয় কন্যাশিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত চিত্রাঙ্কন  প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়, দিবসকে কেন্দ্র করে  প্রকাশিত পোস্টার এবং কন্যাশিশু-১৮ নামের একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। 

প্রতিমন্ত্রী বক্তব্যে আরো বলেন, বর্তমান সরকার শিশুদের বিষয়ে খুবই আন্তরিক। শিশুদের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় নানা পরিকল্পনা রয়েছে। স্কুলে স্বাস্থ্যসম্মত ওয়াশ ব্লক নির্মাণ করা হচ্ছে। যাতে কন্যাশিশুদের নিয়মিত উপস্থিতির হার বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাক্ষেত্রে জেন্ডার সমতা অর্জিত হয়েছে।

তিনি বলেন, প্রাথমিক থেকে স্নাতক শ্রেণী পর্যন্ত প্রায় ২.৫ কোটি কন্যা শিক্ষার্থীকে উপবৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে এবং বিনাবেতনে লেখাপড়ার সুযোগ পাচ্ছে। ফলে কন্যা শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়ার হার কমেছে।