ঢাকা, সোমবার ০৮, ডিসেম্বর ২০২৫ ৮:৫৮:৫৩ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
বিমান ভ্রমণে সক্ষম না হওয়ায় খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রায় দেরি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ফ্লাইটকে ‘ভিভিআইপি মুভমেন্ট’ ঘোষণা খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় সব ধরনের সহযোগিতা করছে সরকার : প্রেস সচিব ভারতের পর্যটনরাজ্য গোয়ার নাইটক্লাবে বড় অগ্নিকাণ্ড, নিহত ২৩ ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা-ভূমিধস: মৃতের সংখ্যা ছাড়াল ৯০০

সাফের শিরোপা জিতে শাড়ি উপহার চাইলেন শামসুন্নাহাররা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৩৯ এএম, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ রবিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

দক্ষিণ এশিয়ার বয়সভিত্তিক পর্যায়ে সব টুর্নামেন্টেই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। যার সর্বশেষ ট্রফিটি বাঘিনীরা জিতেছে ঘরের মাটিতে সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপে। গত বৃহস্পতিবার রাতে কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে নেপালকে ৩-০ গোলে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয় কোচ গোলাম রব্বানী ছোটনের শিষ্যরা।

সাফের শিরোপা জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) নারী উইংয়ের প্রধান মাহফুজা আক্তার কিরণ। তবে তার আগেই মাঠে দৌড়ে গিয়ে কিরণকে জড়িয়ে ধরে জয়ের উল্লাস করেন শামসুন্নাহাররা।

শনিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) মেয়েদের পরবর্তী অ্যাসাইনমেন্ট ও করণীয় কি হবে সে বিষয়ে গাইডলাইন দিতে বাফুফে ভবনে গিয়েছিলেন কিরণ। সেখানে দীর্ঘ সময় ধরে বৈঠক করেছেন তিনি। সাফজয়ী মেয়েদের জন্য অনেক সংবর্ধনা অপেক্ষা করছে বলেও সুখবরটি দিয়েছেন কিরণ।

তবে বৈঠকের সময়ে মাহফুজা আক্তার কিরণের কাছে কাতান শাড়ী উপহার চেয়েছেন শামসুন্নাহাররা। মেয়েদের সেই অদ্ভুত আবদার পূরণের আশ্বাসও দিয়েছেন বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটির এই সদস্য।

তিনি আরও বলেন, ‘চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পরই অনেক প্রতিষ্ঠান থেকে মেয়েদের সংবর্ধনা দেওয়ার প্রস্তাব আসতে থাকে। আবার আমরাও কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানকে সংবর্ধনা প্রদানের জন্য উৎসাহিত করছি। আশা করি, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সংবর্ধনা প্রদানের ব্যবস্থা হয়ে যাবে মেয়েদের জন্য।’

উল্লেখ্য, এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাই পর্বে অংশ নেবে বাংলাদেশের সাফজয়ী মেয়েরা। যা আগামী ৮ থেকে ১২ মার্চ কমলাপুর স্টেডিয়ামেই অনুষ্ঠিত হবে। তাই এতবড় অর্জনের পরও শামসুন্নাহার-আকলিমাদের একদমই ছুটি নেই।