স্বাধীনতা সংগ্রামী ৫ ভারতীয় নারী
নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ০১:১৮ পিএম, ২৪ অক্টোবর ২০২১ রবিবার
ফাইল ছবি
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় পুরুষদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করেছেন নারীরাও। বন্দুক চালিয়েছেন, পাচার করেছেন ইংরেজদের গুপ্ত খবর। এরপরেও স্বাধীনতা সংগ্রামী হিসাবে খুব বেশি নারীর নাম জানি না আমরা। এটা অবশ্যই আমাদের শিক্ষার ব্যার্থতা। কারণ ঝাঁসির রানী, কস্তুরবা গান্ধী, সরোজিনী নাইডুদের নাম না জানা অপরাধ। ১৮২৯ সালের সতীদাহ প্রথা রদ থেকে ১৮৫৬ সালের বিধবা বিবাহ আইনের মাধ্যমে পশ্চিমী শিক্ষার আলো স্পর্স করেছিল ভারতীয় নারীকেও। শিক্ষা থেকে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ অংশ নিচ্ছিলেন নারীরাও। বলা যায়, সেইসময় থেকেই প্রকৃত নারী প্রগতির শুরু। এখানে আমরা বেছে নিয়েছি তেমনই প্রগতীশিল ৫ নারীরনাম, নিজ নিজ ক্ষেত্রে যারা পথিকৃৎ।
১) চন্দ্রমুখী বসু এবং কাদম্বরী গাঙ্গুলি:
এরাই প্রথম নারী যারা শিক্ষাক্ষেত্রে স্নাতক হন। ১৮৮২ সালে বিএ পরীক্ষা উর্তীর্ণ হন কাদম্বরী গাঙ্গুলি। এর ২ বছর পরেই প্রথম ভারতীয় নারী হিসাবে এমএ পরীক্ষায় পাশ করেন চন্দ্রমুখী বসু। অধ্যাপক হিসাবে যোগ দিয়ে বেথুন কলেজের অধ্যক্ষ হন।
একইসঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার কোনও স্নাতকোত্তর অ্যাকাডেমিক প্রতিষ্ঠার প্রথম নারী প্রধান হিসাবে নাম লেখান ইতিহাসের পাতায়।
২) স্বর্ণকুমারীদেবী (১৮৫৫ থেকে ১৯৩২):
মাত্র ২১ বছর বয়সে ১৮৭৬ সালে প্রথম নারী লেখিকা হিসাবে তাঁর উপন্যাস প্রকাশ পায়। ‘সখী সমিতি’ নামে একটি সংস্থা স্থাপন করেন ১৮৯৬ সালে।
তাঁর জনপ্রিয় উপন্যাসগুলি হল, খাকি (১৮৯৮), বিচিত্রা (১৯২০) এবং মিলনরাত্রি (১৯২৫)।
৩) রাম্বাই রানাডে (১৮৬২ থেকে ১৯২৪):
১৮৮৩ সালে প্রথম ভারতীয় মহিলা হিসাবে ইংরেজীতে জনসভা করেছিলেন রাম্বাই রানাডে। তিনি হিন্দু মহিলা সামাজিক ও বোম্বে সাহিত্য ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেন।
অল ইন্ডিয়া উইমেন কনফারেন্সের সভাপতি ছিলেন। ১৯১৫ সালে সেবা সদন স্থাপ্নে গুরুতবপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাঁর। মেয়েদের শিক্ষা দেওয়ার লক্ষ্যে আজও কাজ করে যাচ্ছে রানাডের প্রতিষ্ঠিত সেবা সদন।
৪) সিস্টার নিবেদিতা:
জন্মসূত্রে আইরিশ। ১৮৯৫ সালে বিবেকানন্দের সঙ্গে আলাপ। ১৮৯৮ সালে ভারত আসেন। তাঁর লেখা ‘কালী দ্যা মাদার’ গ্রন্থ পড়ে অনুপ্রাণিত হয়ে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভারতমাতার ছবি আঁকেন।
কলকাতায় প্লেগের মহামারীর সময় অসুস্থ মানুষদের বুক দিয়ে সেবা করেন। বসু বিজ্ঞান মন্দির স্থাপনের জন্য নিজের সব কিছু দান করে দেন।
৫) ঊষা মেহেতা (১৯২০ থেকে ২০০০):
ভারত ছাড়ো আন্দোলনের সময় গোপন রেডিও ট্রান্সমিটার পরিচালনা করতেন তিনি। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। জেলে থাকাকালীন পড়াশোনার জন্য বৃত্তি দেওয়া হত তাঁকে। ১৯৯৮ সালে পদ্মবিভূষণে সম্মানিত করা হয় ঊষা মেহেতাকে।
- ভারতে হরলিক্স আর স্বাস্থ্যকর পানীয় নয়!
- তানজানিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে ১৫৫ জনের মৃত্যু
- নতুন করে বেড়েছে সবজি-মাংসের দাম
- এক মিনিটের জন্য শেষ বিসিএসের স্বপ্ন, হাউমাউ করে কান্না
- ধর্মীয় বিষয় নিয়ে বিদ্যা বালানের বিস্ফোরক মন্তব্য
- তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি ছাড়াবে আগামী সপ্তাহে
- থাইল্যান্ডের গভর্নমেন্ট হাউসে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী
- চলতি মাসে তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা নেই
- ‘হিটস্ট্রোকে মারা যাচ্ছে দিনে লক্ষাধিক মুরগি’
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু
- গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
- অগ্রণী ব্যাংকের ভল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেপ্তার ৩
- হিটস্ট্রোকে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
- থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
- ভৈরবে বোরো ধানের বাম্পার ফলন
- খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ আরো বাড়ল
- ২৯ ফেব্রুয়ারি বা লিপ ইয়ার নিয়ে ১০টি মজার তথ্য
- জমজমাট ফুটপাতের ঈদ বাজার
- দেশে ধনীদের সম্পদ বাড়ছে
- এবার বাংলা একাডেমি গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার পাচ্ছেন যারা
- বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা
- গুলবদন বেগম: এক মুঘল শাহজাদির সাহসী সমুদ্রযাত্রার গল্প
- যে বিভাগে বিচ্ছেদের হার বেশি
- ৭ই মার্চ পরিস্থিতি, কেমন ছিলো সেই দিনটি
- ঘরের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
- শেখ মুজিবের ৭ই মার্চের ভাষণের নেপথ্যে
- দিনাজপুরে ব্যাপক পরিসরে শিম চাষের লক্ষ্য
- সদরঘাট ট্র্যাজেডি: সপরিবারে নিহত সেই মুক্তা ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা
- জিমন্যাস্টিকসে শিশু-কিশোরদের উৎসবমুখর দিন
- কুমিল্লা সাংবাদিক ফোরাম, ঢাকার নেতৃত্বে সাজ্জাদ-মোশাররফ-শরীফ