ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৫, এপ্রিল ২০২৪ ১৩:১৫:২৭ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
যুদ্ধ কোনো সমাধান দিতে পারে না, এটা বন্ধ হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে সন্তানকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিলেন মা আরও ৩ দিন হিট অ্যালার্ট জারি যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করার বিল সিনেটে পাস

স্বাস্থ্যের অবস্থা দেখে খালেদার বিষয়ে সিদ্ধান্ত: আইনমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০২:৫৪ পিএম, ৩১ আগস্ট ২০২০ সোমবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সাময়িক মুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধির যে আবেদন তার পরিবার করেছে, সেখানে কী লেখা হয়েছে- তা দেখে এবং তার স্বাস্থ্যের অবস্থা বিবেচনা করে সরকার সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। কারণ, তিনি কোনো আদালতের দেয়া জামিনে নেই। ওনাকে নির্বাহী আদেশে জেল থেকে মুক্তি দেয়া হয়েছে।

আজ সোমবার (৩১ আগস্ট) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমাকে বলেছেন, তিনি একটি দরখাস্ত পেয়েছেন। যেহেতু আগামী সেপ্টেম্বরের ২৪ তারিখ ছয় মাস (খালেদার সাময়িক মুক্তির মেয়াদ) শেষ হয়ে যাবে, তারা সেটির এক্সটেনশন চেয়েছেন।

ওই আবেদন এখনও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আইন মন্ত্রণালয়ে পৌঁছেনি বলে জানান আনিসুল হক। তবে ওই আবেদন পৌঁছালে বিবেচনা করা হবে বলে জানান তিনি।

এদিন মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে মন্ত্রিসভা কক্ষ ছাড়ার সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন আইনমন্ত্রী। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এ সময় তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকলেও কিছু বলেননি।

খালেদা জিয়ার আবেদন নিয়ে সরকারের মনোভাব কী- এমন প্রশ্নে আনিসুল হক বলেন, দরখাস্তে কী লিখেছেন সেটি আমি এখনও জানি না। সেক্ষেত্রে আমি কী বিবেচনা করব দরখাস্ত না দেখে? কথা বলাটা আমার ঠিক হবে?

‘উনাকে যখন ছয় মাস আগে একবার প্রধানমন্ত্রী মানবিক কারণে মুক্তি দিয়েছিলেন, ছয় মাসের জন্য, আমরা তার স্বাস্থ্যের অবস্থা বিবেচনা করে দরখাস্তে কী লেখা আছে সেসব বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।’

আইনমন্ত্রী আরও বলেন, খালেদা জিয়া জামিনে নেই, কোনো আদালত তাকে জামিন দেয়নি। গত মার্চ মাসে তার পরিবার থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে আবেদন করা হয়েছিল যেন চিকিৎসার জন্য তাকে নির্বাহী আদেশে জেল থেকে মুক্তি দেয়া হয়।

‘প্রধানমন্ত্রী মানবিক দিক বিবেচনা করে আমাদের নির্দেশ দিয়েছিলেন, ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ (১) ধারায় তার দণ্ডাদেশ স্থগিত করে তাকে ছয় মাসের জন্য মুক্তি দেওয়ার জন্য এবং গত ২৫ মার্চ সেই আদেশে তিনি মুক্তি পেয়েছেন।’

-জেডসি