ঢাকা, শুক্রবার ১৯, এপ্রিল ২০২৪ ১১:১৩:২৩ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট তীব্র তাপপ্রবাহ, সতর্ক থাকতে মাইকিং ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম ধাপ আজ শুরু জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই দেশ আরও উন্নত হতো টাইমের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা নান্দাইলে নারী শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যা

১৫ আগস্ট মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০২:২৮ পিএম, ৫ আগস্ট ২০২০ বুধবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকেই ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতির পিতা ও তার পরিবারের সদস্য-স্বজনদের পাশাপাশি আর্মি অফিসাররা তাদের সহকর্মীদেরও হত্যা করেছে। আজ দেশের মানুষ মারা গেলেও প্রধানমন্ত্রীর কাছে জনগণ বিচার চায়। তবে পঁচাত্তরে তার পরিবারের এতগুলো সদস্যের নির্মম হত্যার পরও তিনি বিচার পাননি।

শহীদ শেখ কামালের ৭১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে এই আলোচনা সভায় যুক্ত হন। এ সময় শেখ কামালের জন্মদিন উপলক্ষে একটি প্রকাশনারও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী ও শেখ কামালের বড় বোন শেখ হাসিনা স্মৃতিচারণ করে বলেন, শেখ কামালের মতো একজন মেধাবী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব বেঁচে থাকলে সমাজ ও দেশকে অনেক কিছুই দিতে পারতো। প্রধানমন্ত্রীর ছেলে হিসেবে শেখ কামাল কিছুই করেনি বরং নিজের বিয়ের পরে তাকে ৩২ নম্বরের বাড়ির তৃতীয় তলায় স্ত্রীসহ থাকার জায়গা করে দিতে হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সব সন্তানই বাবার হাত ধরে স্কুলে গেলেও আমাদের সেই সুযোগ হয়নি। বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার জীবনকে দেশ ও মানুষের কল্যাণে উৎসর্গ করায়, পরিবারের বড় ছেলে শেখ কামালকে শৈশব থেকেই ক্রীড়া ও সংস্কৃতি চর্চার পাশাপাশি মায়ের সাথে পরিবারের অনেক দায়িত্বও পালন করতে হয়েছে।

পঁচাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে চেতনা নষ্ট করার চেষ্টা হয়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, এখন একজন ব্যক্তি মারা গেলেও মানুষ আমার কাছে বিচার চায়। কিন্তু পঁচাত্তরে জাতির পিতাসহ তার পরিবারের তিন মুক্তিযোদ্ধা ও আর্মি অফিসার দুই ভাই হত্যার বিচার পাইনি।
পরে দোয়া মোনাজাতে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  

-জেডসি