ঢাকা, বুধবার ০১, মে ২০২৪ ১৭:১৭:২৪ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
মহান মে দিবসে মেহনতি মানুষের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা মদিনায় ভারি বৃষ্টিতে বন্যা, রেড অ্যালার্ট জারি দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে ইলিশ ধরা শুরু ভর্তি পরীক্ষায় ব্যর্থ, পদ্মায় ঝাঁপ দিয়ে তরুণীর আত্মহত্যা মহান মে দিবস আজ ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাংকিংয়ে জ্যোতি চুয়াডাঙ্গায় আজ ৪৩.৭ ডিগ্রি, ২৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ

ডেঙ্গু প্রতিরোধে একযোগে মাঠে নামছে ডিএসসিসির ৫৪ ওয়ার্ড

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:২২ এএম, ১৮ এপ্রিল ২০২৪ বৃহস্পতিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

ডেঙ্গুর মৌসুম শুরু হওয়ার আগেই একযোগে ৫৪টি ওয়ার্ডে জনসচেতনতা কার্যক্রম চালাতে মাঠে নামার ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। এজন্য প্রত্যেক কাউন্সিলরকে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

জনসাধারণকে সম্পৃক্ত করে ডেঙ্গু মোকাবিলায় ৫৪ জন সাধারণ এবং ১৮ জন সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর মাসব্যাপী এই প্রচারাভিযান পরিচালনা করবেন। আগামী ২২ এপ্রিল থেকে এই কার্যক্রম শুরু হবে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) অনলাইন প্লাটফর্ম জুমে ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে সকল কাউন্সিলর ও কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মাসব্যাপী প্রচারাভিযান পরিচালনা বিষয়ক এক সমন্বয় সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভায় মেয়র জানান, সাধারণ মানুষ আমাদের ভোট দিয়েছেন তাদের সেবা করার জন্য। মশার যন্ত্রণায় যদি তারা অতিষ্ঠ থাকে তার কি জবাব দেব আমরা। তাই সব কাউন্সিলর এবং সিটি করপোরেশনের সংশ্লিষ্ট বিভাগের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের একযোগে কাজ করে ডেঙ্গু মৌসুম শুরু হওয়ার আগেই তা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে।

এ কাজে তিনি সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, সবাই যদি সচেতন থাকি এডিস মশা কখনই বংশ বিস্তার করতে পারবে না। নিজের নিরাপত্তার জন্যই অন্যকে এ বিষয়ে সচেতন করতে হবে। কাউন্সিলররা নিজ নিজ এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তি, মসজিদের ইমাম, শিক্ষক-শিক্ষার্থী সবাইকে সম্পৃক্ত করে প্রতি মাসে ডেঙ্গু প্রতিরোধে জনসচেতনতামূলক মতবিনিময় সভা ও র‍্যালির আয়োজন করবে।

মেয়র বলেন, আগামী ২২ এপ্রিল থেকে ডেঙ্গু মোকাবিলায় শহরজুড়ে যত্রতত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এডিস মশার প্রজনন স্থল এবং পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ পরিত্যক্ত পলিথিন, চিপসের প্যাকেট, আইসক্রিমের কাপ, ডাবের খোসা, অব্যবহৃত টায়ার, কমোড ও অন্যান্য পরিত্যক্ত দ্রবাদি জনগণের নিকট হতে নগদ মূল্যে ক্রয় করা হবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে কাউন্সিলরের কার্যালয়ে গিয়ে যে কেউ উল্লিখিত দ্রব্যাদি জমা দিয়ে নগদ অর্থ সংগ্রহ করতে পারবে।

সভায় প্রত্যেক কাউন্সিলরকে নির্ধারিত দামে ময়লা কেনার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।