ঢাকা, মঙ্গলবার ২৩, ডিসেম্বর ২০২৫ ১৮:০০:১৪ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
‘সরকারকে অবশ্যই মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে’ দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের ভিসা সেবা বন্ধ ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক কলকাতায় বাংলাদেশ হাইকমিশন ‘না রাখতে’ দেওয়ার হুমকি শুভেন্দুর ২৭ ডিসেম্বর ভোটার হবেন তারেক রহমান দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে সোনা

দেশে করোনাক্রান্তদের আইসোলেশনের মেয়াদ কমানোর সুপারিশ

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৮:০৪ এএম, ২০ জানুয়ারি ২০২২ বৃহস্পতিবার

ফাইল ছবি।

ফাইল ছবি।

বাংলাদেশে কোভিড-১৯ পজিটিভ রোগীর আইসোলেশনে থাকার সময় আগের তুলনায় চারদিন কমিয়ে দশ দিন করার সুপারিশ করেছে সরকারের বিশেষজ্ঞ কমিটি।

বুধবার রাতে ঢাকায় এক বৈঠকের পর কোভিড-১৯ সর্ম্পকিত জাতীয় পরামর্শক কমিটি মোট পাঁচটি সুপারিশ করেছে। কমিটির এক নম্বর সুপারিশেই আইসোলেশনের মেয়াদ চার দিন কমানোর কথা বলা হয়।

দেশে বর্তমানে কোভিড-১৯ পজিটিভ রোগীর লক্ষণ প্রকাশের পর ১৪ দিন পর্যন্ত আইসোলেশনের নিয়ম রয়েছে।

এখন কারিগরি পরামর্শক কমিটি এই আইসোলেশনের সময় দশ দিন করার সুপারিশ করলো।

বুধবার রাতে কারিগরি কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. সহিদুল্লা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে বিস্তারিত আলোচনা শেষে সভায় নিম্নলিখিত সুপারিশ করা হয়-

১. কোভিড-১৯ পজিটিভ রোগীরা লক্ষণ প্রকাশের ১০দিন পর্যন্ত আইসোলেশনে থাকবে। এ ছাড়া কোভিড-১৯ নিশ্চিত রোগীর সংস্পর্শে এসেছেন এমন  ব্যক্তি যাদের কোনো উপসর্গ নেই তাদের কোয়ারেন্টাইনের প্রয়োজন নেই, তবে তাদের টাইট মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে হবে।

২. বিমানবন্দরসহ সব পোর্ট অব এন্ট্রিতে সরকারি স্বাস্থ্য নির্দেশনা যথাযথভাবে পালনের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে নজরদারি বাড়ানোর কমিটি সুপারিশ করছে।

৩. সব সরকারি হাসপাতালে সার্বক্ষণিক কোভিড-১৯ ও নন-কোভিড সব রোগীর জরুরি চিকিৎসা নিশ্চিত করার সুপারিশ করা হয়।

৪. মন্ত্রিপরিষদ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনের বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অংশীদের যেমন- পরিবহন মালিক সমিতি, দোকান মালিক সমিতি, রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির নেতারাসহ সবাইকে সম্পৃক্ত করে পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করা হয়।

৫. জাতীয় পরামর্শক কমিটি জনগণকে মাস্ক পরিধান নিশ্চিতকরণে সরকারের পক্ষ থেকে সাধারণ জনগণকে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণের প্রস্তাব করে। এ ছাড়া জনপ্রতিনিধি ও ধর্মীয় প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণকে সঠিকভাবে মাস্ক পরিধান এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে উদ্বুদ্ধকরণের সুপারিশ করা হয়।