জমতে শুরু করেছে ঈদ বাজার
নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪.কমআপডেট: ০৮:৫৪ পিএম, ২৫ মে ২০১৮ শুক্রবার
জমে উঠতে শুরু করেছে নগরীর ঈদ বাজার। আজ শুক্রবার মহানগরীর মার্কেটগুলো ক্রেতার আগমনে জমজমাট হয়ে উঠেছে। খুশির ঝিলিক বিক্রেতার চেহারায়। ভিড়, চড়া দাম এড়াতে আগেভাগেই কেনাকাটা সেরে ফেলতে চাইছেন অনেকে। কিন্তু শুরুতেই ঈদের বাজার অনেকটা চড়া বলে অভিযোগ ক্রেতাদের। তবে শত অভিযোগের পাশ কাটিয়ে মার্কেটগুলোতে ক্রেতাদের সরব উপস্থিতি জানান দিচ্ছে জমে ওঠা ঈদ বাজারের কথা।
নগরীর বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, আকর্ষণীয় পোশাকের সংগ্রহ রয়েছে প্রতিটি দোকানেই। বর্ণিল সাজে সাজানো হয়েছে সব কটি বিপণি কেন্দ্র। লোকসমাগমও বেশ ভালো। এখনো পুরোদমে কেনাকাটা শুরু না হলেও ক্রেতারা মার্কেট ঘুরে ঘুরে দেখছেন, দাম সম্পর্কে ধারণা নিচ্ছেন। পছন্দমাফিক পোশাক পেয়ে গেলে কিনেও ফেলছেন কেউ কেউ। তবে কেনাকাটার পরিমান কিছুটা কমই বলা যায়। দোকানিরা জানালেন, ঈদবাজার এরই মধ্যে জমজমাট হয়ে উঠছে ,তারা আশা করছেন, ভিড় এড়াতে মার্কেটে আসা মানুষের এই দেখাদেখি বেশিদিন চলবে না।
বিক্রেতারা আরো জানান, প্রতিবছরই এক শ্রেণির ক্রেতা নতুন ফ্যাশনের অপেক্ষায় না থেকে রোজার আগে বা শুরুর দিকে কেনাকাটা করে ফেলেন। তাদের কথা মাথায় রেখেই ইতোমধ্যে ঈদ পণ্যগুলো দোকানে তুলেছেন বিক্রেতারা। তারা সব শ্রেণির ক্রেতাদের জন্যই ঈদ পোশাক নিয়ে এসেছেন। যদিও আরো কয়েক ধাপে আসবে নতুন পোশাক। শুরুতেই ক্রেতাদের প্রাণবন্ত উপস্থিতি আশান্বিত করছে বিক্রেতাদের। তবে ক্রেতাদের অভিযোগ- নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মতোই সব ধরনের কাপড়ের দাম গত বছরের তুলনায় এবার অনেক বেশি হাঁকা হচ্ছে। কোন কোন পোশাকের দাম চওয়া হচ্ছে গত বছরের তুলনায় দেড় থেকে দুই গুনের মত।
যমুনা ফিউচার পার্ক, গুলশান ডিএনসিসি মার্কেট, নিউ মার্কেট, বসুন্ধরা শপিং মল, আজিজ সুপার মার্কেট ও বঙ্গবাজারসহ বিভিন্ন বিপণিবিতান ঘুরে পোশাক দেখা আর বেচা-কেনার চিত্র দেখা গেছে। পরিবার, বন্ধু-স্বজনদের নিয়ে বাজারে এসেছেন অনেকে, ঘুরে ঘুরে পছন্দের পোশাক বাছাই এবং দরদাম করে কেনাকাটায় ব্যস্ত সময় পার করেছেন। ছেলে-মেয়ে ও স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে সকালে নিউ মার্কেটে আসেন সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তা তামজীদুল হক। ছেলে-মেয়ের জন্য সালোয়ার-কামিজ, পাজামা-পাঞ্জাবি ও জুতা কিনে ফেরার পথে কথা হয় তার সঙ্গে।
তিনি ওমেননিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, স্কুল পড়ুয়া এই দুজনের ঈদের কেনাকাটা আজকে সেরেছি। আমাদেরগুলো পরে কিনব। দাম আগের তুলনায় একটু বেশি হওয়ার কথা জানিয়ে তারিক বলেন, ঈদ বাজারতো, দাম একটু বেশি রাখবেই। দু-একশ টাকা বেশিতো কিছু না।
দুপুরের পর শাহবাগ আজিজ সুপার মার্কেটে গিয়ে পোশাকের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় দেখা গেছে। ক্রেতা উপস্থিতি আশানুরূপ বলে স্বস্তির প্রকাশ করেন কে-ক্রাফটের স্টলের ব্যবস্থাপক এম জিন্নাহ। তিনি বলেন, মার্কেটে দোকানতো অনেক। মানুষ আসছে, দেখছে, ফিরছে পছন্দের পোশাক নিয়ে। আট রোজা পার হয়েছে। আবার আজকে ছুটির দিন। বিক্রিও বেশ ভাল। দুপুর পর্যন্ত বিক্রি আগের দিনের চেয়ে দ্বিগুণ বলে জানান তিনি।
এই মার্কেটের অন্যান্য পোশাকের দোকানেও ক্রেতাদের ভিড় থাকলেও ইজি নামের দোকানটিতে ক্রেতার পদচারণা ছিল তুলনামূলকভাবে বেশি। যমুনা ফিউচার পার্ক ঘুরে দেখা গেল ঈদের কেনাকাটার জন্য আস্তে আস্তে ভিড় করছেন মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত পরিবারের সদস্যরা। দেশের প্রায় সব বড় বড় ফ্যাশন হাউস, কাপড়ের দোকান, জুতার দোকানসহ এ মার্কেটে রয়েছে বিদেশী নামিদামি ব্র্যান্ডের আউটলেট। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই রোজার ঈদকে কেন্দ্র করে তাদের ডিসপ্লে উইন্ডোতে তুলেছে নিত্যনতুন ডিজাইনের পোশাক, জুতাসহ অন্যান্য সামগ্রী। মার্কেটের জেন্টল পার্ক, খান্নানি ব্রাদার্স, গো গ্রাসি, আড়ং, ইনফিটিনিটি, ক্যাটস আই, নবরূপা, সাদাকালো ইত্যাদি দোকানগুলোতে ক্রেতার মোটামোটি ভিড় দেখা গেল।
আড়ং বরাবরের মতো এবারও এনেছে এক্সক্লুসিভ পোশাক। বসুন্ধরা সিটির আড়ংয়ের বিক্রয়কর্মী তিথি বিশ্বাস বলেন, শহরের বিভিন্ন রাস্তার পাশে বিলবোর্ডে বা আড়ংয়ের ফটোশুটে ব্যবহার করা পোশাকগুলোই ক্রেতারা বেশি চাইছেন। হাতের কাজের প্রাধান্য দেওয়া এসব পোশাক পছন্দ করছেন তরুণীরা। এসব পোশাক পাঁচ হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১৪ হাজার টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। বরাবরের মতো এবারও কিশোরীদের পছন্দ আড়ংয়ের তাগা। এসব পোশাকে হাতের বিভিন্ন জায়গায় কুঁচি দেওয়া আবার কোনোটার হাতার মাঝখানে অনেকটুকু জায়গা ফাঁকা। কোনোটায় ঝালর দেওয়া। আড়ংয়ের পোশাকের বাহারি কোনো নাম নেই।
বিক্রয়কর্মীরা বলেন, সালোয়ার স্বাভাবিক হলে তার নাম এসকেডি, সালোয়ার প্যান্ট কাট হলে তার নাম পিকেডি বা চুড়িদার হলে নাম দেওয়া হয় সিকেডি। মার্কেটের দোতলার ইয়েলো, এক্সটেসি, রিচম্যান, স্টেশন ২১ ও মডসহ অন্যান্য পোশাকের দোকানগুলোতেও হালফ্যাশনের পোশাকের ছড়াছড়ি দেখা গেছে। মার্কেটের জুতার দোকানগুলোর মধ্যে বাটা, গ্যালারি এপেক্স, জিল’স, লট্টো ইত্যাদি দোকানের প্রতি ক্রেতাদের আনাগোনা চোখে পড়ল।
বিভিন্ন ফুটপাত, গাউছিয়া, চাঁদনী চক, মিরপুর রোডের বিভিন্ন ছোটখাটো মার্কেট, সায়েন্স ল্যাবরেটরি মোড়, এলিফ্যান্ট রোড, বেইলি রোড়, ইস্টার্ন প্লাজা, বসুন্ধরা সিটি, পলওয়েল, নয়াপল্টনের গাজীভবন, মৌচাক, কর্ণফুলী সিটি গার্ডেন, পুরান ঢাকার ইসলামপুর, সদরঘাট এলাকাসহ মিরপুর, ওয়ারি, রাজধানী সুপার মার্কেটসহ সায়াদাবাদ-যাত্রাবাড়ী এলাকার বিভিন্ন মার্কেট, ধানমন্ডি, গুলশান, বনানী, উত্তরার প্রায় সব ধরনের মার্কেটেই ক্রেতার আনাগোনায় এখনই সরব হয়নি।
এবারের ঈদ-মার্কেটে বরাবরের মতোই ফ্যাশনের বাড়তি আবহ সৃষ্টি করেছে দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলোর নিজস্ব সৃষ্টিকর্ম। এর বাইরে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, চীন এমনকি ইতালিসহ ইউরোপ ও আমেরিকার পণ্য। প্রায় সর্বত্রই ভারতীয় ডিজাইনের কাপড় ও শাড়ির সংগ্রহ লক্ষ্য করা গেছে। যেহেতু গরম সেহেতু ভারতীয় সুতির থ্রিপিসের কদর বেশি দেখা গেল। ভারতীয় সুতির সালোয়ার কামিজের মধ্যে ডিজিটাল প্রিন্টের চল চলছে এখন।
ভারতের ব্র্যান্ডের থ্রিপিসের মধ্যে গঙ্গা, জিনামের থ্রিপিস গুলো মেয়েদের বেশি পছন্দ। গঙ্গা ব্র্যান্ডের থ্রিপিস বেশিরভাগই সুতির মধ্যে হয়ে থাকে। পাশাপাশি জর্জেটের থ্রিপিস তো আছেই। দাম পড়ে ২৫০০ টাকা থেকে ৬০০০ টাকা পর্যন্ত। জিনাম ব্র্যান্ডেও জর্জেট ,সুতির মধ্যে থ্রিপিস হয়ে থাকে। দাম পড়ছে ৩০০০ থেকে ৬৫০০ টাকা। পাকিস্থানী সালোয়ার কামিজের বরাবরই চাহিদা থাকে। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। তবে ব্রান্ডের মধ্যে ফেরদৌস,সানা সাফিনা, কারিযমা, মতিস ফ্যাশন বেশ জনপ্রিয়। ফেরদৌস ব্র্যান্ডের ভিতর সব ধরনের সুতির থ্রিপিস আছে। এগুলোর দাম পড়ে ৭০০০ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৯০০০ টাকা পর্যন্ত। সানা সাফিনা ব্র্যান্ড এর ভাল সিল্কের থ্রিপিস পাওয়া যাচ্ছে। এগুলো সিল্কের হলেও গরমের মধ্যে বেশি চলছে বলে জানান বিক্রেতারা।
কারিযমা ব্র্যান্ডের সুতি,জর্জেট থ্রিপিস পাওয়া যাচ্ছে। এগুলো ৪০০০ থেকে ৮০০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। মতিস ফ্যাশনেরও ভাল মানের সুতি ও জর্জেটের থ্রিপিস ৩০০০ থেকে শুরু করে ৬০০০ টাকা পাওয়া যায়। এছাড়া গজ কাপড়ের মধ্যে জয়পুরি কটনই বেশি চলছে। এর দাম প্রতি গজ কাপড়ের মান ভেদে ৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যাচ্ছে।
এছাড়াও ভারতীয় হিন্দি ও বাংলা সিরিয়ালের নায়ক-নায়িকাদের নামে পোশাকে ছড়াছড়ি। বিশেষ করে পদ্মাবতী পোশাক বাছাইয়ে ব্যস্ত তরুণী। ভারতের বিখ্যাত পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালির ছবি পদ্মাবত বিতর্কে দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এমনকি প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে। সিনেমায় দীপিকা যে পোশাক পরেছেন, তাই বাংলাদেশের ঈদবাজারে পদ্মাবতী নামে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন বিক্রেতারা। অনেকটা লেহেঙ্গার মতো দেখতে মেয়েদের এই পোশাকের দাম সর্বোচ্চ সাড়ে আট হাজার টাকা।
রাজধানীর বড় বিপণিবিতান বসুন্ধরা শপিং মলের পোশাকের দোকান নীলিমা সিটির বিক্রয়কর্মী মোসতফা সামাদ বলেন, এইবার তো পদ্মাবতী খুব হিট। শুধু বড় না, ছোটদের জন্যও এই পোশাক আসছে। ভারত থেকে পদ্মাবতী নামেই এই পোশাক পাঠাচ্ছে। বসুন্ধরা সিটিরই আরেকটি পোশাকের দোকান তানহা সিটির তনভীর মাসুদ আলম বলেন, বিক্রি বাড়ানোর জন্য অনেক ব্যবসায়ী ফন্দি করে ভারতের বিভিন্ন জনপ্রিয় সিনেমা ও সিরিয়ালের নায়িকাদের নামের সঙ্গে মিল রেখে পোশাকের নামকরণ করেন। আবার অনেক ক্রেতা বাংলাদেশের পোশাক শুনলে ভ্রু কুঁচকান। তাই ব্যবসায়ীরাও ক্রেতাদের ইচ্ছা পূরণের জন্য স্টার জলসাসহ ভারতের বিভিন্ন চ্যানেলে জনপ্রিয় হওয়া ধারাবাহিকের কোনো চরিত্রের নামে পোশাকের বাহারি নাম দেন।
ঈদ সামনে রেখে মীরপুর বেনারসী পল্লীজুড়েই চলছে সাজ সাজ রব। এ পল্লীতে আজ ভীড় লক্ষ্য করা গেল। তাছাড়া ক্রেতাদের মধ্যেও দেশীয় শাড়ির প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। এ পল্লীতে কাতান পাওয়া যাচ্ছে ১৫ থেকে ৫০ হাজার টাকায়। এছাড়া অপেরা কাতান ৬-৭ হাজার টাকা, কাঞ্জিভরন (পিয়র) ১৫ থেকে ৬৫ হাজার টাকা, মিরপুরের খাদি ৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা, বিল্লু রানী ৮ থেকে ৩০ হাজার টাকা, বিয়ের বেনারসি ৩ থেকে ৪০ হাজার টাকা, ভারতীয় পাটি লেহেঙ্গা ৫ থেকে ৫০ হাজার টাকা, ঢাকাই জামদানি ৩ থেকে ৩০ হাজার টাকা, টাঙ্গাইলের সুতি শাড়ি ৮শ’ থেকে ৪ হাজার টাকা, টাঙ্গাইলের সফট সিল্ক আড়াই হাজার থেকে ১২ হাজার টাকা, ইন্ডিয়ান গাদোয়াল ৫ থেকে ৫০ হাজার টাকা। এছাড়া বেনারসি পল্লীর বিগবাজার, রূপ সিঙ্গার, এশিয়া বাজার, পাবনা এম্পেরিয়াম, জারাসহ বিভিন্ন দোকানে রয়েছে বিশাল শাড়ির সমাহার।
নারীদের কেনাকাটার আরেক স্থান মালিবাগের মৌচাক মার্কেট। সেখানে শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, থান কাপড় ইত্যাদির পসরা সাজিয়েছেন বিক্রেতারা। একই এলাকার আনারকলি, কর্ণফুলী গার্ডেন সিটি এবং টুইন টাওয়ারেও বিক্রেতারা প্রস্তুত হয়ে আছেন ক্রেতা সমাগমের জন্য। এসব এলাকায় সাধারণত থান কাপড় কিনে দর্জি দিয়ে কাপড় বানানো ক্রেতার সংখ্যাই বেশি। এর বাইরে গুলশান, বনানী, উত্তরা, বারিধারার বিভিন্ন ফ্যাশন হাউসে ইতিমধ্যে পশ্চিমা বিশ্বের হাল ফ্যাশনের তৈরি পোশাক থরে থরে সাজানো হয়েছে। সেখানে লোক সমাগত কমই দেখা গেল। তবে আবহাওয়া বলছে রাজধানীর ঈদ বাজারটা পুরো চাঙা হবে পনের রোজার পর থেকে।
- কেরানীগঞ্জে ভবনে আগুন
- ব্যাচেলর পয়েন্টে যে চরিত্রে দেখা দিলেন স্পর্শিয়া
- স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা পরিচয়ে ইউএনওকে প্রকাশ্য হুমকি
- লটারিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি শুরু ১৭ ডিসেম্বর
- এমিনেমের অশালীন প্রস্তাব ফাঁস করলেন টাইটানিকের নায়িকা
- ‘ডাক্তার ও নার্সদের রুমকে ‘পার্টি অফিস’ বানাবেন না’
- পাকিস্তানের কাছে শেষ ম্যাচ হেরে সিরিজও হারল বাংলাদেশ
- ফের নোবেলজয়ী নার্গিস মোহাম্মদীকে গ্রেফতার করল ইরান
- হাসপাতালে ভিড় না করার আহ্বান তাসনিম জারার
- মেট্রোরেল চলাচল শুরু
- রাউটার যেখানে লাগালে ওয়াই-ফাইয়ের সেরা স্পিড পাবেন
- শীতে পিরিয়ডের সময় যে ফলগুলো খাবেন না
- নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে শঙ্কা
- বিশ্বে প্রতি ২০ নারীর মধ্যে একজন স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত
- ভোটে প্রার্থী হতে পারবেন না পলাতক ব্যক্তিরা
- ত্বকে বয়সের ছাপ? দূর করবে এই ৪ পানীয়
- মেট্রোরেলের ভ্যাট প্রত্যাহার
- খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি: মেডিকেল বোর্ড
- ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের ভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
- আপেল নিয়ে কী ইঙ্গিত দিলেন জয়া আহসান
- পার্লামেন্ট ভেঙে দিল থাইল্যান্ড
- ৯ দিনের ব্যবধানে বাড়ল সোনার দাম
- ওপেনএআই`র অ্যাপ সাজেশন নিয়ে বিতর্ক
- গর্ত থেকে উদ্ধার হওয়া শিশু সাজিদ মারা গেছে
- তফসিল ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনকে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা
- নারী সাংবাদিককে চোখ মেরে বিতর্কে পাক আইএসপিআর প্রধান
- ছবি নামিয়ে ফেলায় অপমানিত বোধ করেছি: রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
- ‘প্রতারক পুরুষ’ নিয়ে যা বললেন অভিনেত্রী ভাবনা
- সচিবালয় থেকে ৪ জনকে নেওয়া হলো পুলিশি হেফাজতে
- ফিফা র্যাংকিং: চার হারে আট ধাপ পেছাল বাংলাদেশ

