মাছের দাম চড়া, কমেছে সবজির দাম
নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ১১:৫৭ এএম, ৭ এপ্রিল ২০২৩ শুক্রবার
সংগৃহীত ছবি
বাজারে বড় বড় ডালায় সাজানো আছে নানা পদের বাহারি মাছ তবে ক্রেতাদের অভিযোগ দাম খুব চড়া। ডালার পানিতে ঝাপটাচ্ছেও জ্যান্ত মাছগুলো। তবুও দেখা মিলছে না ক্রেতার। কিছুক্ষণ পর পর দুই একজন আসলেও তারা দাম জিজ্ঞেস করে চলে যাচ্ছেন, আবার কেউ কেউ আধা কেজি থেকে সর্বোচ্চ এক কেজি মাছ কিনছেন। এ অবস্থায় ব্যবসায়িরা অলস সময় পার করছেন অধিকাংশ দোকানি।
বাজারে মাছ কিনতে আসা শেখেরটেকের আসমার সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, মাছের দাম খুব চড়া। পুরো বাজার ঘুরে আধা কেজি ওজনের একটি কাতলা মাছ কিনেছেন তিনি ৩২০ টাকা দিয়ে। অনেকটা ক্ষোভ নিয়েই তিনি বলেন, রোজায় নাকি বাজার মনিটরিং করা হয়। তার পরেও সব ধরনের মাছে দাম বেড়েছে ৩০-৪০ শতাংশ। এই কাতলা মাছও আগে ১৫০-১৬০ টাকা কেজি দরে কিনতাম। মাছ বিক্রেতা রফিক মিঞা বলেন, রোজা শুরুর পর আজকেই বাজারে মাছ উঠিয়েছি। মাছের দাম বাড়তি, মানুষ কম বাজারে। আমার দোকানে উনিই প্রথম ক্রেতা। এই মাছগুলোই আগে আরও কম দামে বিক্রি করেছি। এখন আমাদের কিনতে হয় বেশি দামে। তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। মাছের দোকানিদের তথ্যমতে, বাজারে কেজি প্রতি তেলাপিয়া মাছ ১৮০ টাকা (আগে ১৫০-১৬০ টাকা), বড় পাঙাস ২০০ টাকা (আগে ১৮০ টাকা), ছোট পাঙাস ১৮০ (আগে ১৫০ টাকা), কই মাছ ২৮০-৩০০ টাকা, রুই মাছ ৩২০ টাকা, কাতলা ৩২০ টাকা, পাবদা ৩৫০ টাকা, শিং ৪০০-৪৫০ টাকা, বোয়াল ৫০০-৫৫০ টাকা, ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ৬৫০-৭০০ টাকা এবং গুলশা মাছ ৭০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। চিংড়ি মাছ ৭০০ টাকায় তবে অধিকাংশ মাছই চাষের মাছ বলে জানিয়েছেন মাছ ব্যবসায়িরা।
সবজি বিক্রেতারা বলছেন, সবজির দাম কমেছে, তবে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দুই-একটি সবজির দাম কম হলেও বাকি সব সবজির দাম বাড়তি। শসা প্রতি কেজি ৬০-৮০ টাকা, লম্বা ও গোল বেগুনের কেজি ৬০-৮০ টাকা, টমেটো ২০-২৫ টাকা, শিমের কেজি ৫০ টাকা, করলার কেজি ৮০-১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
লাউ বিক্রি হচ্ছে ৩০-৫০ টাকায়। চাল কুমড়া প্রতিটি ৩০-৫০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৩০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০, পটল ৮০, ঢেঁড়স ৭০, কচুর লতি ৮০, পেঁপে ৩০-৪০, বরবটি ৭০ ও ধুন্দুল ৮০ টাকা প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে। কাঁচামরিচ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকা দরে। কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ২০-৩০ টাকায়। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ২০-৩০ টাকায়। রোজায় পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা দরে। রসুনের কেজি ১২০-১৩০ টাকা। ছোট রসুনের ( দেশি) কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকা দরে। বাজারে আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকায়। চায়না আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা দরে। বাজারে আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০-২৫ টাকায়। বাজারে খোলা চিনি প্রতি কেজি ১১৫-১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশি মসুর ডালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকা দরে। ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ১২০-১২৫ টাকা। বাজারে সয়াবিন তেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৮৭ টাকা দরে। এসব বাজারে লবণের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৮-৪০ টাকা দরে।
বাজারে দাম কমে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। গত সপ্তাহে ছিল ২২০-২৩০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৩০ টাকায়, যা আগে ছিল ৩৫০ টাকা। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩২০ টাকায়। আগে কেজি ছিল ৩০০ টাকা।
- ‘পদ্মশ্রী’ গ্রহণ করলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
- কেউ হিট স্ট্রোক করলে কী করবেন?
- সালমান আমার জীবন: ঐশ্বরিয়া
- দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে যশোর-চুয়াডাঙ্গা
- গোপালগঞ্জে সবজি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৩৮ হাজার ৭০০ মেট্রিক টন
- দিনাজপুরে সজনের ডাটার বাম্পার ফলন
- জয়পুরহাটে পাকিস্তানী হানাদাররা প্রথম গণহত্যা শুরু করে ২৫ এপ্রিল
- কাতার-বাংলাদেশ ১০ চুক্তি-সমঝোতা সই
- বিদ্যুৎ উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
- কয়েক ঘণ্টায় ৮০ বারেরও বেশি কেঁপে উঠল তাইওয়ান
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কাতারের আমির
- কেএনএফের আরও ৩ নারী সহযোগী গ্রেপ্তার
- ঢাকায় কাতারের আমির, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক আজ
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়ল
- মাকে অভিভাবকের স্বীকৃতি দিয়ে নীতিমালা করতে হাইকোর্টের রুল
- খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ আরো বাড়ল
- ২৯ ফেব্রুয়ারি বা লিপ ইয়ার নিয়ে ১০টি মজার তথ্য
- জমজমাট ফুটপাতের ঈদ বাজার
- জাপার সভায় গান গাইলেন রওশন এরশাদ
- দেশে ধনীদের সম্পদ বাড়ছে
- এবার বাংলা একাডেমি গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার পাচ্ছেন যারা
- গুলবদন বেগম: এক মুঘল শাহজাদির সাহসী সমুদ্রযাত্রার গল্প
- বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা
- যে বিভাগে বিচ্ছেদের হার বেশি
- রোমান্টিক যুগের অন্যতম কবি জন কিটস
- ৭ই মার্চ পরিস্থিতি, কেমন ছিলো সেই দিনটি
- ঘরের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
- সদরঘাট ট্র্যাজেডি: সপরিবারে নিহত সেই মুক্তা ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা
- শেখ মুজিবের ৭ই মার্চের ভাষণের নেপথ্যে
- দিনাজপুরে ব্যাপক পরিসরে শিম চাষের লক্ষ্য