ঢাকা, মঙ্গলবার ১৬, ডিসেম্বর ২০২৫ ১৮:০০:৪৬ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ মহান বিজয় দিবস দেশজুড়ে চলছে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’ বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : রাষ্ট্রপতি সাংবাদিকদের কল্যাণে প্রয়োজনীয় সব উদ্যোগ নেবে সরকার ‘হয়তো জানতেও পারবো না, মা কবে মারা গেছেন’

শিশুর দিকে তাকিয়ে যুদ্ধ বিরতি চাইলেন নোবেলজয়ী মালালা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০১:৪৮ পিএম, ২৬ আগস্ট ২০২৪ সোমবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

আন্তর্জাতিক মহল থেকে বারবার যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানানো হলেও এখনও গাজায় নিরস্ত্র মানুষের ওপর হামলা চালাচ্ছে ইসরাইল। তাদের প্রতিহিংসার শিকার হচ্ছেন নিরপরাধ শিশুরা। যা নাড়িয়ে দিচ্ছে গোটা বিশ্বকে। গাজা যুদ্ধের ভয়াবহতা তুলে ধরে এবার যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছেন নোবেলজয়ী মালালা ইউসুফজাই।

অবরুদ্ধ ছিটমহলে ইসরাইলের বোমাবর্ষণ একটা ছোট্ট শিশুর ওপর কি মানসিক প্রভাব ফেলছে তা সামাজিক মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে এক পোস্ট দিয়ে বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে তুলে ধরেছেন পাকিস্তানের এই নোবেলজয়ী।

গাজায় ইসরাইলের সামরিক আগ্রাসনের শিকার হয়ে স্ট্রেস ও ট্রমায় চার বছরের এক শিশুর চুল হারানোর গল্প তুলে ধরে মালালা ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, ‘ইসরাইলের বোমাবর্ষণে ফিলিস্তিনি মেয়েরা যে মানসিক আঘাতের সম্মুখীন হচ্ছে- শান্তি নেই, স্কুল নেই। আমাদের এখন যুদ্ধবিরতি দরকার এবং এই শিশুদের জীবন রক্ষা করা দরকার।’

মালালার শেয়ার করা ওই সাক্ষাৎকারটি সংবাদ মাধ্যম আল-জাজিরার নেওয়া। যেখানে সামা তাবিল নামের ৪ বছরের এক শিশুর চুল হারানোর পেছনের কারণ সামনে আনা হয়েছে। যেখানে ওই শিশুটি তার হারানো চুল ফেরত পেতে ও আগের মতো সুন্দর হতে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার আকুতি জানিয়েছেন।

হৃদয়বিদারক ওই ভিডিও সাক্ষাৎকারে, ছোট্ট মেয়েটি বলেছে, সে স্কুলে ভাল ছাত্রী ছিল এবং স্কুলে যাওয়ার আগে প্রতিদিন তার চুল সুন্দর করে গোছাত। তবে 
রাফাতে তাদের ক্যাম্পে ইসরাইলি বাহিনীর হামলার পর পরিবারের সাথে বাস্তুচ্যুত হতে হয় তাকে।

চুল হারানো নিয়ে সামা বলেন, হামলার সময় তিনি এবং তার পরিবার ঘুমিয়ে ছিলেন। পরে গুলি ও বোমা বিস্ফোরণের শব্দে তারা জেগে ওঠে। আর এ ঘটনার বেশ কয়েকদিন পর থেকেই তার মাথা থেকে চুল পড়া শুরু হয়। এ বিষয়ে সামার মা বলছে, বোমা হামলার পরে তার মেয়ে মৃতদেহ এবং ধ্বংসাবশেষ দেখেছিল যা তার ওপর প্রভাব ফেলেছে।